অকৃতকার্য বৈমানিকদের পাস করিয়ে দেওয়ার মতো নজিরবিহীন ঘটনা ঘটছে এখন বিমানে। ক্ষমতাশালীরা প্রভাব খাটিয়ে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী এয়ারলাইন্সের জন্য নিজের সন্তানকে এভাবেই বৈমানিক হিসেবে তৈরি করছেন। আর এতে করে জীবনের ঝুঁকিতে রয়েছেন বিমানে আকাশপথে যাতায়াতকারী শত-সহস্র যাত্রী।
২০১০ সালে ১০ ক্যাডেট বৈমানিককে নিয়োগ দেয় বিমান। এদের নিয়োগ দেওয়ার আগে বিমান লিখিত পরীক্ষার পাস নম্বর কমিয়ে ৫০ করে।
এর আগে লিখিত পরীক্ষায় পাস নম্বর ছিল ৭০। লিখিত পরীক্ষায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় জনকে পেছনে ফেলে কর্তৃপক্ষ বেসিক অ্যান্ড টাইপ পরীক্ষার মাধ্যমে পরের দিকের চারজনকে প্রথম দিকে নিয়ে আসে।
এটি করেই ক্ষ্যান্ত হয় নি বিমান কর্তৃপক্ষ। অযোগ্য হওয়া সত্ত্বেও বারবার পরীক্ষা দিয়ে পাস না করার পরও এদের চাকরিতে বহাল রাখা হয়েছে। বিমানের নিয়ম অনুযায়ী কেউ যদি প্রশিক্ষণ চলাকালে বিভিন্ন ধাপের পরীক্ষা ফেল করে তার চাকরিতে থাকার কথা নয়।
২০১০ সালে ১০ ক্যাডেট বৈমানিককে নিয়োগ দেয় বিমান। এদের নিয়োগ দেওয়ার আগে বিমান লিখিত পরীক্ষার পাস নম্বর কমিয়ে ৫০ করে। এর আগে লিখিত পরীক্ষায় পাস নম্বর ছিল ৭০। লিখিত পরীক্ষায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় জনকে পেছনে ফেলে কর্তৃপক্ষ বেসিক অ্যান্ড টাইপ পরীক্ষার মাধ্যমে পরের দিকের চারজনকে প্রথম দিকে নিয়ে আসে।
এটি করেই ক্ষ্যান্ত হয় নি বিমান কর্তৃপক্ষ।
অযোগ্য হওয়া সত্ত্বেও বারবার পরীক্ষা দিয়ে পাস না করার পরও এদের চাকরিতে বহাল রাখা হয়েছে। বিমানের নিয়ম অনুযায়ী কেউ যদি প্রশিক্ষণ চলাকালে বিভিন্ন ধাপের পরীক্ষা ফেল করে তার চাকরিতে থাকার কথা নয়। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।