যা বিশ্বাস করি না, তা লিখতে-বলতে চাই না, পারবোও না। কিন্তু যা বিশ্বাস করি, তা মুখ চেপে ধরলেও বলবো, কলম কেড়ে নিলেও লিখবো, মারলেও বলবো, কাটলেও বলবো, রক্তাক্ত করলেও বলবো। আমার রক্ত বরং ঝরিয়েই দাও, ওদের প্রতিটি বিন্দুর চিৎকার আরও প্রবল শূনতে পাবে। শিবির কর্মীদের দেখা মাত্র পুলিশকে গুলির নির্দেশ দিলেন ডিএমপি’র কমিশনার। এবার কেমন মজা লাগে পাকিস্তানিদের? পুলিশের উপরে হামলা ছিল সবথেকে উজবুকি কাজগুলার একটা।
ওরা কোন ধর্মের না। ইসলাম হামলা আর রক্তের ধর্ম না, হতে পারেনা!!!!!
কোন মুসলমান হতে পারিশ না তোরা, না কোন বাংলাদেশি।
জান্নাতে জাবি মইরা জান্নাতে যা, আমার সোনার দেশটাকে দোজখ বানাইশ না।
কোন পাকিস্তানির জন্যে এই দেশে এক ইঞ্ছি মাটি নাই নাই নাই!!!
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম ঢাকা:
এবার শিবির কর্মীদের দেখা মাত্র পুলিশকে গুলির নির্দেশ দিলেন ডিএমপি’র কমিশনার। খোদ পুলিশ প্রধান আইজিপির সামনে তিনি এ নির্দেশ দেন।
সোমবার দুপুরে শিবিরের হামলায় আহত পুলিশ সদস্যদের কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে দেখতে যান পুলিশের আইজি হাসান মাহমুদ খন্দকার। তার সঙ্গে ছিলেন ডিএমপি’র কমিশনার বেনজির আহমেদ। তিনি হাসপাতালের তিন নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন কনস্টেবল মোকলেছুর রহমান (কং: ৭১৪৭) এর খোঁজ-খবর নেওয়ার সময় তাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘‘অস্ত্র ছিলো না, গুলি করতে পারোনি? এখন থেকে শিবির দেখামাত্র গুলি করবা। ’’
এর পর চার নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন পায়ে আঘাত পাওয়া কনস্টেবল জিয়াউরকে (কং: ২৭২৯) উদ্দেশ্যে করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘‘পায়ের আঘাত সুস্থ হয়ে ওদের পা ভেঙ্গে দিবা”
সোমবার সকালে থেকে শিবির কর্মীরা রাজধানীর দৈনিক বাংলা, মতিঝিল, স্টেডিয়াম এলাকা, জিরো পয়েন্ট ও সচিবালয় এলাকায় তাণ্ডব চালান। এ সময় পুলিশের সঙ্গে শিবির কর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
সে সময় মতিঝিল থানার অফিসার ইনচার্য (ওসি) হায়াতুজ্জামান, পেট্রোল ইন্সপেক্টর সানোয়ার, অপারেশন অফিসার সাজ্জাদ হোসেন, সার্জেন্ট গোলাম সারোয়ারসহ ১৮ পুলিশ সদস্য আহত হন। তাদের কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
হাসপাতালে আহত পুলিশ সদস্যদের দেখতে গিয়ে পুলিশের আইজি হাসান মাহামুদ খন্দকার বলেন, পুলিশের পর্যাপ্ত প্রস্তুতির কারণে শিবির কর্মীরা তাদের বেশি ক্ষতি সাধন করতে পারেনি। হামলা চালিয়ে যে নাশকতা চালানো হয়েছে, তা ফৌজদারি অপরাধ। দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুলিশের ওপর শিবিরের হামলা প্রসঙ্গে আইজিপি বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যুদ্ধাপরাধের বিচার কাজ চলছে। তাই পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের হামলার লক্ষ্য।
এ সময় কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালের পরিচালক আবু মুসা মোহম্মাদ ফকরুল ইসলাম, ডিএমপি’র মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আনোয়ার হোসেন, রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশানর সৈয়দ নুরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
___________________________________________________
জিন্দা থাইকা ফাকিগিরি করতে চাইলে ফাকিস্তান যাও, বাংলাদেশে না। আলাপ শেষ।
"জামায়াত শিবির নিপাত যাক,
সোনার বাংলা মুক্তি পাক। " ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।