আমার ব্যক্তিগত ব্লগ
সব দেশেরই ঐতিহ্যবাহী পোশাক থাকে। যে দেশে যাব, সে দেশের পোশাক পরে দেখব, সেটা খুবই স্বাভাবিক ইচ্ছা। দার্জিলিংয়ের পর্যটন এলাকায় তাই এই সুযোগ আছে। রক গার্ডেন গেলে আপনি বেশ কয়েক জায়গায় দেখতে পাবেন নেপালী পোশাক, সাজসজ্জার জিনিস, কুকরি (কাঠের)এসব নিয়ে সাথে বেশ কিছু ছবি (মডেলের যে নেপালী পোশাক পরে আছে)। ১০ রুপিতে যতক্ষন খুশি পরে হাটতে পারেন, ছবি তুলতে পারেন।
আমিও পরেছিলাম। ছেলেদের আর মেয়েদের পোশাকের ডিজাইন আর রং ছাড়া বিশেষ পার্থক্য নেই। অনেকটা স্কার্ট আর ফতুয়ার মতোন। বলা বাহূল্য, আমি নেপালে সাধারন মানুষকে ঐ পোশাক পরতে দেখেনি। হয়তো পাহাড়ি এলাকা বা আদিম এলাকাগুলোতে পরে।
ভূটানী লোকজন দেখলাম দেশী পোশাক খুব পছন্দ করে। বেশির ভাগ লোক ভূটানী পোশাক পরে চলাচল করছে।
সামহোয়্যার আউটের খুব শখ হলো বউকে ভুটানী পোশাক কিনে দিবে। ভারত-ভুটান বর্ডারে ভারতের শহরে ভুটানী পোশাক পাওয়াও গেল। এক ইউরোপিয়ান কিনে পরে দেখছিলেন।
সামহোয়্যার আউট বলল, ওনার ছবি তুলে নাও। আমি তুললাম না। কি ভাববে? মনে করবে জীবনে সাদা চামড়া দেখেনি তাই ছবি তুলছে। কি দরকার।
যাই হোক পরে পোশাকের দাম শুনে সামহোয়্যার আউট পোশাক কিনে দেয়ার পরিকল্পনা বাতিল করেছিল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।