আগের পোষ্টের বাহারী মন্তব্যের জন্য সকলকে ধন্যবাদ।
সত্যি বলতে কি এত বড় বিষয় আমার মতো নাদান যে দু লাইন লিখবো... ভাবতেও ভয় হয়। কারণ কোথাও ভুল হলে তা ক্ষমার অযোগ্য... তবু সত্যের প্রয়োজনে আল্লাহর নামে শুরু করছি...
অবশ্য একটা মজার দিক সকলেই সম্ভবত খেয়াল করেছেন...কলেমা বা বাক্য যা দিয়ে আমরা নিজেদের আইডেন্টিফাই করি... নিজেদের অন্য সকল প্রকার বিশ্বাসী(অগ্নিউপাসক, মূর্তি পূজক তারাও এক প্রকার বিশ্বাসী বটে)দের থেকে...তাতে প্রথমে না সূচকতা দিয়েই শুরু হয়েছে...
লা..ইলাহা... লা = নাই... নাই কোন প্রভু......নাই...
ইল্লাল্লাহ... আল্লাহ ছাড়া....
সুতরাং কেউ নাই বললেই উত্তেজিত হওয়ার কিছু নাই। আবার তার নাই বলাতে আল্লাহর অস্তিত্বর কোন কম বেশি হয়না তার নিজের ক্ষতি ব্যাতিত।
এখন এই নাই এর মধ্য দিয়েই যাত্রা শুরু করতে হবে।
আমার প্রথম পোষ্ট আগে অবিশ্বাসী হও তে যা বলেছিলাম।
এখন নিজে খোঁজ ...আর কি কি আছে?
ক'জ এন্ড ইফেক্ট থিয়োরি.... থিয়োরী অব রিলেটিভিটি.... ডারউইন তত্ত্ব... সকল কিছু....
সকল খোঁজা শেষ হলে নিজেকে খোঁজ? তুমি কে? কেন এলে...? কোথায় যাবে? মৃত্যু কেন হয়? মৃত্যুর পর জীবন আছে কি নেই? সে জীবন কেমন হবে?
সেখানে আত্মা রুপান্তরিত হয়ে কোন রূপে বিরাজ করবে?
হ্যাঁ যদি সত্যি কেউ জানতে চায় সে জানতে পায়। এবং তার প্রথম একটা শর্ত হলো বিশ্বাস। ধর্ম নিয়ে একথা হলেই যারা হল্লা করে ওঠে... তারাই কিন্তু... পিথাগোরাসের উপপাদ্যে... স্বত:সিদ্ধ গুলো বিনা প্রশ্নে মেনে নেয়। বীজগণিতের ..মনে করি একস = যে কান মান ধরে নিয়ে কেলকুলাস মিলায়।
কিন্তু ধর্মের ক্ষেত্রে তা নয় কেন?
আসুন ভাল করে নিজের দিকে তাকাই। নিজের সত্যিকারের অনুসন্ধিতসা কে জাগ্রত করি।
নিশ্চয়ই আমরা সত্য লাভ করতে পারব।
এবার পদার্থ বিদ্যায় নোবেল জয়ী যে সত্য উদঘাটনে রত... ইলেকট্রন- প্রোটন-নিউট্রন..তার স্বভাব নিয়ন্ত্রন কারী পরমানু হলো..ষ্ট্রিং.. স্ট্রিং এর ধরনই বস্তুর গঠন নির্ধারন করে। এবং স্ট্রিং কে নিয়ন্ত্রন নিয়ে যে গবেষনা চলছে..তারও ক্ষুদ্রানু...ফোটন।
এই ফোটন কণা সমূহ ষ্ট্রিং এর গঠন নিয়ন্ত্রন করে।
আর ফোটন কি? আলো এবং শক্তির মিলিত রূপ।
এবার ফিরে যাই আল্লাহর কাছে... তিনি নিজর অসি্তত্বের পরিচয় দিয়েছেন এভাবে..."আমি স্তরে স্তরে সজ্জিত নূর.. যা স্বত:উদ্ভাসিত...."
আর আরবী নূর হলো আলো এবং শক্তির মিিলত প্রকাশ।
১৪০০ বছর আগে উম্মি নবী যা বলে গেলেন... তার সত্যতা যে যেভাবে চাইছে তাকে সেভাবেই দিচ্ছেন।
আবার এও সতর্ক করেছন.." তুমি হাজার চাইলেও তারা বিশ্বাস করবে না ..কারণ তাদের হৃদয় মোহরাঙ্কিত।
..... আবার বলছেন...আকাশ ,পৃথিবী এবং সৃষ্টি সকল কিছুতে রয়েছে নিদর্শন.. তাদের জন্য যারা জ্ঞানী...
আল্লাহ আমাদের জ্ঞানকে বিকশিত করুন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।