মানুষ যদি হয়ে থাকে একটি সৃষ্টি তবে সন্দেহাতীত ভাবে তার একজন স্রষ্টা রয়েছেন। সেই মহান স্রষ্টা তার সৃষ্টির সার্বিক কল্যাণ সাধনের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। তার জীবন চলার পথ দেখিয়েছেন। শিখিয়েছেন মানবিক উত্কর্ষতার সকল দিক। এবং মানবতার সার্বিক দিশারী রূপে অবতীর্ণ করেছেন একটি গ্রন্থ, যা যুগ-যুগান্তরে আলোকবর্তিকা হয়ে আলো ছড়িয়েছে ঘোর অমানিশায় নিমজ্জিত মানব সন্তানের পথ পানে।
এতে যেমনি রয়েছে নৈতিকতার শিক্ষা তেমনি রয়েছে সামাজিকতার ভাষা। বিজ্ঞানময় এ গ্রন্থ আজ অবধি মানবের কাছে এক অতুলনীয় ও অজেয় গ্রন্থ হিসেবে স্বীকৃত হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। এ গ্রন্থ হলো " আল কুরআনুল করীম"
কিন্তু আমরা কুরআন না পড়ে না বুঝে একে এড়িয়ে চলার চেষ্ঠা করি। আবার কখনো এর ভূল ব্যাখ্যা করে বিভান্তি ছড়িয়ে থাকি।
সময় এখন বিজ্ঞানের,তথ্য প্রবাহের।
শেকড় সন্ধানী গবেষণা ও নিগূঢ় তথ্য উদঘাটন না করে যে কোনো মন্তব্য এখন আর শিক্ষিত সমাজ মেনে নেয় না।
তাই আসুন , আমরা কুরআন পড়ি। জানার জন্য পড়ি। মানার জন্য পড়ি। এবং কুরআনের আলোয় উদ্ভাসিত করি নিজের ব্যক্তিগত,সামাজিক , রাজনৈতিক ও সার্বিক জীবন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।