বছর ঘুরে ফিরে এলে কুরআনের সেই দিন, হৃদয় আকাশে বেজে ওঠে যাতনার এক বীণ। কুরআন বাজেয়াপ্ত করার ঘোষনা হয়েছিলো যখন, ঈমানের সমুদ্রে ক্ষোভের তরঙ্গ উৎলে ওঠে তখন। বিশ্ব মুসলিম ফুঁসে উঠেছে কুরআনের প্রেমে পড়ে, ঈমানের দাবানল উঠেছে জ্বলে আন্দোলনের ঝড়ে। স্বৈরশাসক ক্ষুদ্ধ হলো আন্দোলনের উপর, ক্ষেপে গেল সেই লোকেরা যাদের মনে কুফর। চাপাইনবাবগঞ্জ আলিয়া মাঠে বিক্ষোভ সমাবেশ ছিল, সরকারের পক্ষ থেকে কারফিউ জারি হল। কুরআন প্রেমিক মুসলমান ভয় পায়না কভু, তাকবীর দিয়ে এগিয়ে যায় সঙ্গে আছে প্রভূ। মিছিলের উপর চলতে থাকা গুলি বৃষ্টির ঝড়ে, মতিন, সবুর, শীষ মোহাম্মদ মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। বুলেটের আঘাতে চিৎকার আসে কঁকিয়ে ওঠে ব্যাথায়, ছাত্র শ্রমিক রিকসা চালক জীবন দিলো সেথায়। কুরআন প্রেমে শহীদ হবার এমন উপমা নাই, সেই দিবসের নাম হয়েছে ‘কুরআন দিবস’ তাই। কুরআন দিবসের স্মৃতি থাকবে অমলান চিরকাল, তারিখটা ১১ই মে ঊনিশ শত পঁচাশি সাল
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।