একটি বাংলাদেশ, তুমি জাগ্রত জনতা, সারা বিশ্বের বিস্ময়, তুমি আমার অহংকার
এই মুহুর্তে ধর্ম নিয়ে রাজনীতি বন্ধ করা কঠিন। তবে সরকার ইচ্ছা করলেই যুদ্ধ অপরাধীদের বিচারের ব্যাবস্থা করতে পারে। কারণ দেশে এখন এই নিয়ে একটা প্লাটফর্ম তৈরী হয়েছে। একটা শক্ত জনমত তৈরী হয়েছে। সরকারের জন্য এটা সহজ হবে।
যুদ্ধ অপরাধীরা শুধু যে জামাতেই বসে আছে তা না, এদের বিস্তার সব রাজনৈতিক দলেই আছে। সব দলেই এরা ঘাপটি মেরে বসে আছে। তবে জামাতই হলো এদের একমাত্র নিরাপদ আশ্রয়স্থল। যদি এই সময়ে এর একটা ব্যাবস্থা গ্রহন করা না যায় তবে ভবিষ্যতে এরকম ব্যাবস্থা গ্রহন করা কঠিন হয়ে পড়বে। আমার মতে ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করার কোন প্রয়োজন নেই।
আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি, স্বাধীনতার পরে এই এতগুলো বছর শুধু কেটে গেছে, কে স্বাধীনতার ঘোষক, কে স্বাধীনতার বিরোধী এইসব হাবিজাবি প্রশ্ন নিয়ে। মূলত: দেশের উন্নয়ন কিছুই হয়নি। অযথা সংসদে সময় নষ্ট হয়েছে, সমাবেশের মাঠ গরম হয়েছে বক্তৃতা দিয়ে। জাতিকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এসব সব কিছুর বিনষ্টের পিছনে ছিল ঐ স্বার্থান্বেসী জামাত অর্থাত যুদ্ধ অপরাধীরা।
তাদের দোষ ঢাকতে তারা ভাই এ ভাই এর মধ্যে সবসময় বিবাদ লাগিয়ে রাখতো। এখনই সময় এসেছে এদের রুখতে হবে।
তবে যারা ১৯৭১ সালে প্রাণের ভয়ে, যুবক যুবতী সন্তান/স্ত্রীকে বাচাঁনোর ভয়ে রাজাকরদের সাহায্য করেছিল, তাদেরকে কোন ক্যাটাগরিতে ফেলানো যায়? কারণ এরকম অনেক ঘটনাই তখন ঘটেছিল। তারা কি যুদ্ধ অপরাধী? এ প্রশ্ন সবার কাছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।