আমার সাধ না মিটিল, আশা না পুরাল, সকলে ছাড়িয়া যায় মা .
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ছবিটা আরাম করে দেখতে এখান একটু গুতান।
মৌখিক পরীক্ষা চলছে। বিষয় পদার্থবিদ্যা। এক ছাত্রকে শিক্ষক প্রশ্ন করছেন-
শিক্ষকঃ আচ্ছা, বলতো- আলোরবেগ বেশি না শব্দের?
১ম ছাত্রঃ স্যার, আলোর।
শিক্ষকঃ গুড।
তা একটা উদাহরণ দাও তো?
১ম ছাত্রঃ আমরা যখন কম্পিউটার অন করি তখন আগেআলো জ্বলে কিন্তু তার অনেক পরেশব্দ শুনতে পাই। অতএব আলোর বেগ শব্দের চেয়ে বেশি।
…
শিক্ষকঃ গর্দভ কোথাকার! এটা কি কোন উদাহরণ হল!
এবার শিক্ষক আরেক ছাত্রের মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছেন।
শিক্ষকঃ বলতো- কার বেগ বেশি? আলোরনা শব্দের?
২য় ছাত্রঃ স্যার, অবশ্যই আলোর।
শিক্ষকঃ (একটু খুশি হয়ে) তা বাবা একটা উদাহরণ দিতে পারবা?
২য় ছাত্রঃ এই যেমন ধরেন স্যার- আমরা যখন মোবাইল ফোন অন করি তখন আগে আলো দেখি তারপর ওয়েলকাম টিউন শুনি।
সুতরাং আলোর………
শিক্ষকঃ ভাগো, ভাগো এখান থেকে! যত গাধা এসে জুটেছে এখানে।
৩য় ছাত্রকে ডাকার আগে শিক্ষক ভাবছেন আমি মনে হয়একটু কঠিন করে প্রশ্ন ধরছি। ঠিক আছে এবার একটু সহজ করে ধরি।
শিক্ষকঃ ধরো, তুমি একটা পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে আছো। এমন সময় দূরেরএকটা পাহাড়ের চূড়াথেকে কামানের গোলা ছোড়া হল।
তাহলে কি হবে? তুমি গোলা ছোড়ায় যে শব্দ হল সেটা আগে শুনতে পাবে নাকি কামানের মাথায় যে আগুন জ্বলেছিল সেই আলোটা আগে দেখবে?
৩য় ছাত্রঃ (হাসতে হাসতে) স্যার, এটার উত্তর তো খুব সোজা। আলো আগে দেখতে পাবো।
শিক্ষকঃ (উদ্ভাসিত চোখে) বাহ! বাহ! এইতো পারছো। একেই বলে মেধাবী ছাত্র। তা বাবা, এর ব্যাখ্যাটা কি দেবে?
৩য় ছাত্রঃ কারণ স্যার, আমার চোখ যে কানের থেকে একটু সামনে।
কৌতুক এবং ছবি দুইটাই নেট থেকে মেরে দেয়া। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।