সেদিন একটি চ্যানেলের সংবাদপত্র নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানে ড. আসফউদ দৌলার একটি মন্তব্য ভালো লাগলো। গুলশানের একটি বাড়িতে ইয়াবার খনি আবিস্কৃত হওয়ার প্রেক্ষিতে তিনি বললেন-এখন বুঝতে পারছি, কিছু তরুণ কেন আমাদের সঙ্গে ওদ্ধত্যপূর্ন আচরণ করে।
তিনি আরও বলেন, সরকারের উচিত অন্যসব বিষয় ফেলে এই বিষয়টাতে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া। শাস্তি হিসেবে তিনি মাদক ব্যবসায়ীদের ধরে সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে এনে প্রকাশ্যে ফাঁসি দেওয়ার প্রস্তাব করেন।
আমি এই বক্তব্যে আমার সমর্থন প্রকাশ করছি।
থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা তার দেশে ক্রিয়াশীল প্রায় এক হাজার মিয়ানমারের ইয়াবা ব্যবসায়ীকে ফাঁসিতে লটকেছিলেন। কিছুটা সমালোচনা হলেও কাজটা তিনি করেছিলেন। আজ তার সুফল পাচ্ছে থাইল্যান্ড।
মাদক ব্যবসায়ীরা আমাদের তরুন সমাজকে ধংস করে আমাদের ভবিষ্যত নষ্ট করছে। একটি পরিবারে একটি মাদকাসক্ত ছেলের উপস্থিতি কতটা কষ্টের, বিড়ম্বনার সেটা অন্যদের পক্ষে উপলব্ধি করা হয়তো সহজ না।
যাদের পরিবারে এ রকম আছে, তারাই কেবল বুঝতে পারবেন।
গাজীপুরে একটি স্কুলছাত্রকে হত্যা করা হলো। একের পর এক এ ধরনের খুন বেড়েই চলছে। এসবই সমাজে মাদক গ্রহনের প্রতিক্রিয়া ও ফল।
একইভাবে সমাজ ধংস করছে জামায়াতও।
তারা ইসলামের নামে বিভ্রান্ত করছে তরুনদের। ইয়াবার মত ভয়ঙ্কর মাদক জামায়াত। বিষবৃক্ষ জামায়াতের গোড়াটা কাটার এখনই সময়। মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সরকারকে যেমন ব্যবস্থা নিতে হবে, তেমনি ব্যবস্থা নিতে হবে যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে।
এর কোনো বিকল্প নেই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।