আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জামায়াতে ইসলামী ও ইতিহাসের দায়

লেখার চেয়ে পড়ায় আগ্রহী। ধার্মিক, পরমতসহিষ্ণু। * “কেউ অপরের বোঝা বহন করবে না। কেউ যদি তার গুরুতর ভার বহন করতে অন্যকে আহ্বান করে, কেউ তা বহন করবে না- যদি সে নিকটবর্তী আত্মীয়ও হয়। আপনি কেবল তাদেরকে সতর্ক করুন, যারা তাদের পালনকর্তাকে না দেখেও ভয় করে এবং সালাত কায়েম করে।

যে কেউ নিজের সংশোধন করে, সে সংশোধন করে নিজ কল্যাণের উদ্দেশ্যেই। আল্লহর নিকটই সকলের প্রত্যাবর্তন। ” (সুরা ফাতির: ১৮) * “তাকে কি জানানো হয় নি, যা আছে মুসার কিতাবে এবং ইবরাহিমের কিতাবে, যে তার দায়িত্ব পালন করেছিল? কিতাবে এই আছে যে, কোনো ব্যক্তি অন্য ব্যক্তির গোনাহ বহন করবে না। এবং মানুষ তা-ই পায়, যা সে করে, তার কর্ম শীঘ্রই দেখা হবে। ” (সুরা আল-নাজম: ৩৬-৩৯) ব্রিটিশ যুগেই জন্ম হয় জামায়াতে ইসলামী নামক পার্টিটির।

প্রতিষ্ঠাকালে এতে ভারতীয় শীর্ষস্থানীয় একাধিক আলেম যোগ দিয়েছিলেন। পরে মতদ্বৈধতার কারণে একে একে সিংহভাগ অলেমই দল ত্যাগ করেন, পার্টি বর্জন করেন। কিন্ত তাদের এ-বর্জন বা পার্টি-ত্যাগ পার্টি-প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদির সঙ্গে কোনো রকমের দূরত্ব তৈরি করে নি। মওদুদির বিভিন্ন ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণের ব্যাপারে তাদের ভিন্ন মত থাকলেও পার্টির ব্যাপারে তারা অসহযোগিতা-পরায়ণ ছিলেন না। ৪৭-এ ব্রিটিশ বিতাড়িত হলে মাওলানা মওদুদি সদ্য স্বাধীন মুসলিম রাষ্ট্র পাকিস্তানে চলে আসেন।

তবে ভারতেও জামায়াতে ইসলামীর কার্যক্রম অব্যাহত থাকে। ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসাবে ভারতে এর কার্যক্রম ততটা গতি লাভ করতে পারে নি। কিন্তু দ্বিজাতিতত্ত্বের প্রত্যক্ষ ফল পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রে জামায়াত তার আদর্শ প্রতিষ্ঠায় মনোনিবেশ করে। প্রথাগত ইসলামী দল ও ঘারানাগুলোও তখন একই কাজে সমানভাবে নিয়োজিত ছিল। যদিও মওদুদির ধর্মীয় ব্যাখ্যা ও এর প্রয়োগ নিয়ে ধর্মীয় মহলে সব-সময়ই উত্তাপ ছিল।

আর হ্যাঁ, একারণেই প্রথাগত আলেম-ওলামা ও পির-মাশায়েখ থেকে তা দূরে সরে পড়ে এবং বলা যায়, প্রায় একঘরে হয়ে পড়ে। এক কাদিয়ানি-বিরোধী আন্দোলন ছাড়া আর কোনো বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে সনাতন আলেম-সমাজের কোনো বৃহত্তর জোট গঠিত হয় নি। তবে শুধু এই বিচ্ছিন্নতা, একঘরে ভাবও পার্টির জন্য আপাতত কোনো সমস্যা তৈরি করে নি। ক্ষমতাসীন সরকার বা দলের সঙ্গে এর কখনো মিল ছিল, কখনো অমিল। এর মাঝেই উপস্থিত হয় পূর্ব পাকিস্তানের নিপীড়নের বিষয়টি।

তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান যে পশ্চিম পাকিস্তানের কাছে মূল্যায়ন পায় না, তা মাওলানা মওদুদিরও জানা ছিল, এ নিয়ে তার নানা বক্তব্যও আছে। কিন্তু শোষিত জনতাকে নিয়ে আওয়ামী লীগ যখন আন্দোলনকে তুঙ্গে নিয়ে যায়, তখনই তিনি এবং তার পার্টি বাস্তবতা বোধ দিয়ে একে মূল্যায়ন করার পরিবর্তে ধর্মীয় আবরণে মূল্যায়ন করতে শুরু করে। এখান থেকেই জামায়াত ও এর অনুসারীদের ইতিহাসের বিপরীতমুখী পথচলা শুরু। সনাতন বা প্রচলিত বিষয়-আশয় সম্পর্কে মাওলানা মওদুদি ও তার পার্টির যে বিশ্লেষণ, তা এখনো বিশ্বব্যাপী ভীষণ কৌতূহলের ব্যাপার। অনেকের মতে, ইউরোপ-আমেরিকায় প্রচলিত আদর্শ এবং সেখানে উদ্ভূত আধুনিকতার মোকাবেলায় মওদুদির ধর্মীয় ব্যাখ্যা-মতাদর্শ ও চিন্তাধারা অনন্য সাধারণ এক শক্ত পাটাতন।

কিন্তু গভীর ধর্মবোধের সঙ্গে সঙ্গে দূরদর্শী রাজনৈতিক দক্ষতা ও ক্ষমতা তার ছিল না, যেমনটি ছিল তারই সমকালীন ভারতের কংগ্রেস-নেতা মাওলানা আবুল কালাম আজাদের। আর তাই পার্টি-প্রতিষ্ঠার ব্যাপ্তি প্রায় পোনে এক শতাব্দীর কাছাকাছি চলে এলেও তার দেশ পাকিস্তানেও তা এখনো সফলতার মুখ দেখতে পারে নি। আর এ অদূরদর্শিতার ফলেই মজলুম শোষিত জনতার পক্ষে অবস্থান না নিয়ে ১৯৭১ অন্ধভাবে তিনি পাক জান্তাকে সমর্থন দেন। এ যেমন ধর্মগতভাবে ভুল ছিল, তেমনই রাজনৈতিকভাবেও। ‘মড়ার উপর খাড়ার ঘায়ে’র মতো মওদুদির এ সিদ্ধান্তকে তার অনুসারীরা টেনে একেবারে নিচু তলায় নিয়ে আসে।

আদর্শগত বিরোধিতাকে অনাদর্শের তথা নোংরামির চরম পর্যায়ে নিয়ে যায়। ধর্মের ধ্বজাধারী পাকিস্তানের অখণ্ডতা রক্ষার নামে নীতিনৈতিকতার কোনো সীমারেখা না মেনে জান্তাকে অন্ধভাবে সমর্থন দিতে থাকে তারা। দেশের জন্য নিবেদিতপ্রাণ মুক্তি বাহিনীর বিরোধিতা করাসহ হত্যা, গুম, ধর্ষণ, অপহরণ, লুণ্ঠন ইত্যাদির সঙ্গে অত্যন্ত সুপরিকল্পিত ও ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে পড়ে তারা। নানা তথ্যের ভিত্তিতে দেখা যায়, পার্টি-প্রধান মাওলানা মওদুদি দলের অনুসারীদের অপকর্মের ব্যাপারে খুব একটা অবহিত ছিলেন না। ১৬ ডিসেম্বরের পর দেশ-বিদেশের নানা সংবাদ-মাধ্যমে যখন তার অনুসারীদের গড়া আল-বদর, আল-শামস, রাজাকার বাহিনী ও শান্তি বাহিনীসহ পাকসেনার নানা অপকর্ম ও নৃশংসতার কথা প্রকাশ পায়, তিনি বিষ্মিত হন।

তখন এক বিবৃতিতে তিনি বলেন যে, এসব নৃশংসতার কথা আগে জানতে পারলে তিনি পাক বাহিনীকে সমর্থন দিতেন না। ব্যস, এখানেই শেষ! এখানেই আমাদের প্রশ্ন জাগে, তিনি কি তার পার্টির লোকদের অপকর্মের সংবাদ পুরোপুরি জানতে পেরেছিলেন? জানার চেষ্টা করেছেন? এর জন্য কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন? বৃহত্তর একটি গণযুদ্ধে সাধারণ মানুষের যে দুর্ভোগ ও দুর্দশা তৈরি হয়েছিল, এজন্য কি তিনি সামান্যতম কাতর ছিলেন? অনুতপ্ত হয়েছেন? না, তা এখনো জানা যায় না। বরং জানা যায়, তখনও তিনি মুসলিম মিল্লাতের ঐক্য-রক্ষার স্বার্থে বাঙালি মুসলিম-সমাজকেই বলি দেওয়ার জন্য অন্ধ হয়ে গিয়েছিলেন। অথচ একজন তথাকথিত ধর্মীয় নেতা হিসাবে, ব্যক্তিত্ব হিসাবে তার দায়িত্ব ছিল তাকে অন্ধকারে রাখার ব্যাপারে, যুদ্ধকালীন সকল তথ্য গোপর রাখার কারণে পার্টির কর্মী-সমর্থকদের কৈফিয়ত তলব করা। সে অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া।

তিনি তা করেন নি। তিনি বরং তখন সদ্য স্বাধীন দেশে তার পার্টির একটি শাখা খোলায় ব্যস্ত ছিলেন! সদ্য স্বাধীন দেশে পুরাতন নেতা-কর্মীদের দিয়ে আলাদা একটি পার্টি গঠন করে এর নেতা (আমির) নির্ধারণ করেন তার এক বিশেষ ভক্ত-অনুরক্তকে, যে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত, তখনও নির্বাসিত! এদেশের মানুষের প্রতি তার মনোভাব কতটা নেতিবাচক হলে এবং বাস্তবতাবিবর্জিত হলে তিনি বিতর্কিত একজন ব্যক্তিকে দিয়ে এ-দেশে ইসলাম-প্রতিষ্ঠার জন্য দল গঠন করার সায় দিতে পারেন, তা এ থেকে সহজেই অনুমেয়! হ্যাঁ, তখন স্ব-দেশে নির্যাতিত বলে তথাকথিত ইসলাম-দরদি মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের জামায়াত ও জামায়াতিদের আর্থিক পুনর্বাসন চলতে থাকে খোদ মওদুদিরই তত্ত্বাবধানে। এভাবেই পেট্রো ডলারের সাহায্যে নিজেদের ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে নেয় পরাজিত জামায়াতি শক্তি। আর তখন থেকেই একাত্তর-বিষয়ক বাঙালি জীবনের বৃহৎ ক্ষতটাকে এরা অবহেলা করতে থাকে ভীষণভাবে। বলাই বাহুল্য, ৭১-পরবর্তী সময়ে আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে বঙ্গবন্ধু পাকসেনাদের অন্তর্ভুক্ত যুদ্ধাপরাধীদের ছেড়ে দিতে বাধ্য হন।

দেশীয় দালালদের ব্যাপকহারে ক্ষমা না করলেও এব্যাপারে তার দৃঢ়তা খসে পড়ে। এর পরই চলতে থাকে আওয়ামী লীগের শাসনতান্ত্রিক অব্যবস্থাপনা; নিজের পার্টির ভিতরে এবং বাইরে, দেশি-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্রের রশি পাকানোর তোড়জোর। এ পরিপ্রেক্ষিতেই নৃশংসভাবে রাজনীতির পালাবদল ঘটে। পরিবর্তিত এ-পটে জামায়াত আদাজল খেয়ে নিজেদের আসন পাকাপোক্ত করতে থাকে। ভাবখানা এমন যে, একাত্তর মিথ্যা; সত্য হল সেই সব রাজাকার বা রাজাকারের সকল বাচ্চা-কাচ্চা ও বংশপরম্পরা; তাদের শেখানো বুলি, ধর্মব্যাখ্যা ও ইতিহাস! একাত্তর যেন এদের ভাসুরস্থানীয় এক পদ! এর নাম নেওেয়া যাবে না।

কেউ নিলে ক্ষেপে উঠবে, ভুল ব্যাখ্যা দেবে; গৃহযুদ্ধ বলে চালিয়ে দেবে! একটা বৃহৎ গণযুদ্ধে বৃহৎ রকমের অপরাধ করেও পার পেয়ে যাবে, এমনই ধারনা, চেষ্টা-তদ্বির ছিল তাদের। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর নিজেদের অপরাধের হিসাব না নিয়ে উল্টো বঙ্গবন্ধুই পাপের দায়ে, অপরাধের দায়ে নৃশংসভাবে খুন হয়েছেন ইত্যকার নানা তথ্য কপচানি ও ধর্ম-দোহাই চলতে থাকে। তাদের ভাবনা ছিল, ধর্মের নামে পরিচালিত অপরাধ আর নৃশংসতার শাস্তি বুঝি আল্লাহর পক্ষ থেকেই রুদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে! আর সেই ধারাবাহিকতায় যেন পঁচাত্তরের হত্যার পর এ-বিষয়ে ইন্ডেমিনিটি অধ্যাদেশ জারি হয়! সেই রেশ ধরেই ২০০১ সনে ক্ষমতার রশি হাতে পেয়ে তারা একাত্তর বিষয়ে এমন সব কথা বলতে থাকে, আচরণ করতে থাকে যে, পাষাণেরও হৃদয় কেঁপে উঠার কথা। মনে হয়, আল্লাহ তায়ালা তখন নীরবে হাসছিলেন। প্রতিক্রিয়া হিসাবে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে অনেকগুলো দাবি নিয়ে, এর মাঝে যুদ্ধাপরাধের বিচার অন্যতম।

আর তাই বলা যায়, এ বিচার ইতিহাসের অমোঘ নিয়মের বিচার। একে রোধ করার ক্ষমতা ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগেরও নেই। কারণ, ইতিহাসের বাইরে পা রাখার চেষ্টা আওয়ামী লীগ করতে পারে, অতীতে এমন চেষ্টা আওয়ামী লীগ করেছেও বটে। কিন্তু তার মানে এ নয় যে, জামায়াত মুক্তি পেয়ে যাবে। কারণ, আওয়ামী লীগ এখানে বেইমানি করলে অন্যরা এসে ইতিহাসের এ দায় পূরণ করবে।

মাওলানা মওদুদি নিজ তত্ত্ব প্রচার শুরু করেন ব্রাদারহুড গঠন হওয়ারও আগে। অনেক চড়াই-উৎরাই পার হয়ে ব্রাদারহুড আজ ক্ষমতায়, ব্রাদারহুডের অনুসারী বা শাখা আল-নাহদাও ক্ষমতায়, জামাতের জন্য যা ‘দিল্লি’র মতোই দূরে। কিন্তু কেন এ অবস্থা? (১) ব্রাদারহুড ইসলামী বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার যে বৈচিত্র্য ও স্রোত তৈরি করতে পেরেছ, জামায়াত তা পারে নি। অথচ অনেকের মতে, মওদুদির বিপ্লবী ভাবনা দেখে সাইয়িদ কুতুব অনুপ্রাণিত হন, নিজ তাফসির গ্রন্থ ‘ফি জিলালিল কুরআন’ রচনা করেন। ইরানের খোমেনিও উদ্বুদ্ধ হন।

(২) মিশর বা মধ্যপ্রাচ্যের নানা ধারার আলেম-ওলামার সঙ্গে ব্রাদারহুডের চিন্তা-চেতনার খুব একটা দূরত্ব নেই। দূরত্ব থাকলেও মতামতের আদান-প্রদানে কোনো কমতি নেই। অথচ জামায়াত জন্মাবধি ভারত উপমহাদেশের প্রথাগত আলেম-ওলামার সঙ্গে বিরোধ বাধিয়ে আছে। তাই ধর্মীয় মহলে তাদের সমব্যথী খুব একটা নেই। (৩) সবচে’ বড় কথা হল ইতিহাসের বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো কাজে সফল হওয়া যায় না।

যে-দেশের জন্মমুহূর্তের একটি সন্ধিক্ষণে জামায়াত নোংরা বিরোধী ভূমিকায় ছিল, সেখানে কোনো বড় রকমের মাশুল না দিয়ে তারা টিকে থাকবে, কাজ চালিয়ে যাবে, তা কীভাবে সম্ভব? বলা ভালো, বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠালঘেœ এর যে অপরিমেয় পাপের দায় রয়েছে, তার প্রায়শ্চিত্ত না করে সহজভাবে বৈতরনী পার হওয়ার চেষ্টাটাই আত্মঘাতী হয়ে দাঁড়িয়েছে। আজ তাই জামায়াত আত্মকৃত পাপের প্রায়শ্চিত্ত করছে মাত্র। এর দায় কোনোভাবেই আওয়ামী লীগের নয়, দেশের জনতার নয়; একান্তভাবেই জামায়াতিদের। এ সত্য অনুধাবনে যারা ব্যর্থ, তাদেরই কেউ কেউ কাতর, কেউ বা পাথর; কেউ বা দীপ্ত বিদ্রাহী, কেউ তৃপ্ত উল্লাসী। আমার, কেন জানি না, এগুলো দেখে, জীবনান্দের সেই প্যাঁচার কথাই মনে পড়ে, যে মহাকালের প্রতীক, ইতিহাসচেতনার প্রতীক: তবুও তো প্যাঁচা জাগে; গলিত স্থবির ব্যাঙ আরো দুই মুহূর্তের ভিক্ষা মাগে আরেকটি প্রভাতের ইশারায়- অনুমেয় উষ্ণ অনুরাগে ... থুরথুরে অন্ধ প্যাঁচা অশ্বত্থের ডালে বসে এসে, চোখ পাল্টায়ে কয়: বুড়ি চাঁদ গেছে বুঝি বেনোজলে ভেসে? চমৎকার! ধরা যাক দু-একটা ইঁদুর এবার-' ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.