এরকম একটা উদাসিনতায় ঘর থেকে বেরিয়ে গেল।
শুভ যে সময়ে না থাকে খালা সাধারনত: সে সময়ই ওর ঘরে যায় এবং নিজের হাতেই ওর জিনিসপত্র গুছিয়ে রাখে। ও চলে যেতেই খালা ওর ঘরে ঢুকল। পরিচ্ছন্ন কার্পেটের উপর যে কাগজের দলাটা দেখতে পেল তা হাতে তুলে নিল। খুলে সে লেখাটা পড়ে নিজে নিজেই একটু হাসলো।
মনে মনে বলল- এই সেদিনের ছোট্ও শুভ , বলেই একটা বড় নিশ্বাস ফেলল। খালা চায়ের কাপটা হাতে নিয়ে নিজের ঘরে গিয়ে কাগজটা সযতনে রেখে দিল। বেল টিপে নিচের থেকে কাজের ছোড়াটা এলে বলল- বাসায় কেউ নাই উপরের দিকে কাউকে আসতে নিষেদ করিস। ড্রইংরুমে খোকার ছবির দিকে খানিক্ষন তাকি্য়ে একটা দীর্ঘ নিশ্বাস ছেড়ে বলল- আল্লাহ পাগল ছেলেটাকে তুমি দেখো। শুভর মায়ের ছবির দিকে তাকিয়ে বলল- যীনাত এ জন্য তুই-ই দায়ী।
-চলবে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।