দিলের দরজা ২৪/৭ খুইলা রাখি মাছি বসে মানুষ বসে না। মানুষ খালি উড়াল পারে! এক দিন আমি ও দিমু উড়াল, নিজের পায়ে নিজে মাইরা কুড়াল...
ভারতের এক ডাক্তার হাসিয়ে হাসিয়ে বহুমূত্র রোগের চিকিতসা করাতেন। গোমরা মুখো মানুষ কে পচ্ছন্দ করে বলুন? কাল কে ঈদের দিন মুখটা কি বাংলা পাঁচের মতো করে রাখবেন? মোটেই না। মনটা অবশ্যই প্রফুল্ল থাকবে, হাসি-খুশী থাকবে। হাসি নিয়ে কত গান, গল্প, কবিতা।
চাঁদের হাসি দিয়ে ফারাক্কার বাধ ভাঙ্গা না গেলেও প্রেমের বাধ যে ভাঙ্গে তাতো সবাই বুঝি। সিনেমার জোকার হাসে ভিলেন হাসে, হাসে নায়ক-নায়িকা।
এই যে হাসির কথা লিখছি এর পাশেই দেখছি বেশ কিছু হাসি হাসি মুখ আমার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে। বিশ্বাস হচ্ছে না দাড়ান ডেকে আনছি। হাসি বন্ধুরা চলে আস, সাধারন হাসি ক্লোজআপ হাসি (ক্লোজআপহাসি) চাম হাসি ধরা খাওয়া হাসি মজার হাসি ।
মজার হাসি মানে একটু রশে ভেজানো হাসি। যারা হাসেন বা হাসান তারা সবাই রসিকজন। রসিকদের থাকে রসবোধ বা হিউমার সেন্স। যার বোধ যেমন তিনি তো হাসবেন বা হাসাবেন ও তেমন। কারো মিছরির হাসি, কারো খেজুরে হাসি, কারো থাকে তীখন হাসি, কেউ কেউ হেসে থাকেন অযথা হাসি নির্বোধের মতো।
যাই হউক সকল কিছুর ওপরে হাসতে বা হাসাতে পারাটা মানুষের এক বিশেষ গুন। পশুদের এ গুন নেই। সে কারনেই একটি ছাগল কিংবা শেয়াল কে আপনি কখনো হাসতে দেখবেন না। মানুষ হাসতে পারে, মানুষের এই রসবোধটি তাকে মানুষ করে তোল। পার্থক্য এনে দেয় মানুষের সাথে ছাগলের।
সুতরাং মানুষের এই বিশেষ বৈশিষ্টটি মানুষকে যে মানুষের স্বাতন্ত্র দিয়েছে সেটা মানুষ না বুঝলে কে বুঝবে, গরু-ছাগল?
এত কথা বললাম কেবল উপরের হাসির ছবিটা আপনাদের সাথে শেয়ার করার উপলক্ষ্যে।
Facebook এ বুশ বাবাজী কে নিয়ে একটা group আছে, গ্রুপের বর্তমান মেম্বার সংখ্যা তিন লক্ষ চুরাশি হাজার তিন শত আঠারো। এদের টার্গেট হচ্ছে সদস্য সংখ্যা এক মিলিয়ন এ উন্নিত করা। তাদের বিশ্বাস Facebook group এ কম পক্ষে এক মিলিয়ন সভ্য আছেন যারা বুশ কে ঘৃনা করেন।
এই গ্রুপের প্রথম পেইজে নানাবিধ মজার সব খবর, লিংক ও পোষ্ট আছে।
আর আছে সব মজার মজার মন্তব্য। যা পড়লে হাসতে হাসতে গড়াগড়ি যেতে হয়। সে রকম একটা লিংক থেকে এ ছবিটা নেয়া। মুচকি হলেও হাসি একটু পেয়েছে নিশ্চই, হেসে ফেলুন বিনা বাধায়। আমরা মানুষ, মানুষই পারে হাসতে, গরু নয়।
ছাগল ও নয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।