আমি দেখেছিলাম তাকে..ছোট্র নদীর বাকে..
ফটো ক্যাপশন- দুই মেয়ে বিপাশা, নাতাশা, মেয়ে জামাই ও প্রথম নাতি সহ আবুল হায়াত পরিবার।
লেখক আবুল হায়াত..
লেখক হিসেবেও ইতিমধ্যেই বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন নাট্যমঞ্চের এ মহান মানুষটি। একটি দৈনিক পত্রিকায় কলাম লিখার পাশাপাশি নিয়মিতভাবে নাটকের স্কৃপ্টও লিখছেন। ইতিমধ্যেই তার লেখা নয়টি বইও বাজারে বের হয়েছে। ড্রয়িং রুমে রাখা বুক সেলফ থেকে নিজের লেখা বই বের করার ফাকে বেশ গর্বের সঙ্গেই জানালেন, আমার লেখা সর্বপ্রথম উপন্যাসটি বের হয়েছিল ১৯৯১ সালের বই মেলায়।
উপন্যাসটির নাম ছিল আপ্লুত মরু। প্রথম যখন উপন্যাসটি বই মেলায় বের হয় সে সময়কার ফিলিংসটি সত্যিই বলে বোঝানো যাবেনা।
এরই ধারাবাহিকতায় একে একে বের হয় নির্ঝর সন্নিকট, এসো নীপো বনে (দুই খ-), অচেনা তারা, জীবন খাতার ফুট নোট (দুই খ-) ও জিম্মি। এবারের বই মেলায় বের হয় তার লেখা বিভিন্ন সময়ে প্রচারিতব্য ছয়টি নাটকের স্কৃপ্ট নিয়ে লেখা বই নিশি প্রান্তে। এছাড়াও আগামী বই মেলার জন্য টেলিফিল্ম উজান পাখি ও ধারাবাহিক নাটক হাসুলি বেগমের উপকথার স্কৃপ্ট নিয়ে বই লেখার কাজ আগামী কিছুদিনের মধেই শুরু করবেন বলে জানালেন।
নাটক বা মুভিতে অভিনয়ের চেয়ে ডিরেকশনের প্রতিই বেশী আগ্রহ নাটক পাগল এ মানুষটির। জীবনের বাকী সময়টুকু তাই ক্যামেরার পেছনেই কাটিয়ে দিতে চান। টুকটাক অভিনয়ের পাশাপাশি চালিয়ে যেতে চান কলমও। তৌকীর আহমেদ পরিচালিত জয়যাত্রা মুভিতে নিজের ক্যারেক্টারকে অন্যতম সেরা অভিনয় বলে মনে করেন আবুল হায়াত।
ফটো ক্যাপশন- ১.দুই মেয়ে বিপাশা, নাতাশা, মেয়ে জামাই ও প্রথম নাতিন সহ আবুল হায়াত পরিবার।
২.বড় দুই বোনের সঙ্গে ছোট্র আবুল হায়াত।
৩.ঢাকা ওয়াসায় চাকরীকালীন ফটো।
৪.বিয়ের আসরে শিরিন-আবুল হায়াত নব দম্পতি।
৫.বাবা-মায়ের সঙ্গে ছোট্র বিপাশা হায়াত।
৬.লিবিয়াতে সাগরপাড়ে দুই মেয়ে সহ শিরিন-আবুল হায়াত দম্পতি।
(শেষ পর্ব..)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।