আমি দেখেছিলাম তাকে..ছোট্র নদীর বাকে..
ফটো ক্যাপশন -লিবিয়াতে সাগরপারে দুই মেয়ে(বিপাশা-নাতাশা) ও স্ত্রী শিরিনসহ আবুল হায়াত।
ফ্যামিলিতে প্রচুর সময় দেয়া..
বিভিন্ন বিষয়ে ফ্যামিলি মেম্বারদের মতামত দেয়া প্রসেঙ্গ আবুল হায়াত বলেন, আমরা মনে করি যে কোনো কাজে আমি যে সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছি হয়তোবা ফ্যামিলির অন্য কেউ আমার থেকেও বেটার সিদ্ধান্ত বা পরামর্শ দিতে পারবে।
বিপাশা-নাতাশার বিয়ের আগে একটা বিষয়ে আমরা খুবই মেনে চলতাম। সারা দিন যার যতো কাজই থাক না কেন, রাতে খাবার টেবিলে সবার উপস্থিত থাকা চাই। এছাড়া আমরা সব সময় ঘুরতে পছন্দ করতাম।
লিবিয়ায় থাকতে আমার ছোট্ট একটা গাড়ি ছিল, ছুটির দিনে সকালে সবাই এক সঙ্গে গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়তাম। দেখা যেতো একনাগাড়ে মাইলের পর মাইল পথ গাড়ি নিয়ে ঘুরে বেড়াতাম। বাংলাদেশেও একই কাজ করতাম। সে সময় আমাদের দেশে রবিবার হলিডে ছিল, প্রায় প্রতি রবিবারে আমরা সবাই মিলে ঘুরতে বেরিয়ে যেতাম। চেষ্টা করেছি জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপ আনন্দ নিয়ে চলতে।
(চলবে..)
ফটো ক্যাপশন -১.লিবিয়াতে সাগরপারে দুই মেয়ে ও স্ত্রী শিরিনসহ আবুল হায়াত। ২.নব দম্পতি শিরিন-আবুল হায়াত। ৩.বিপাশাকে কোলে নিয়ে নব দম্পতি।
৪.লিবিয়াতে থাকাকালীন এই সেই গাড়ি যাতে চড়ে মাইলের পর মাইল পথ পাড়ি দিয়েছে আবুল হায়াত পরিবার।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।