আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জগিং করলে ব্রেইনের উপকার হয় (উৎসর্গ: জলপাই আঙ্কল)

যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে, ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

ইদানিং সায়েন্সব্লগ নামে একটা নতুন সিরিজ শুরু করছিলাম, ভাবলাম কয়েকদিন চালাব; কিন্তু এরমধ্যে দেশের অবস্থা টালমাটাল, এমন সময় বিজ্ঞান ধুয়ে কিছু আসবেনা। তারচেয়েও বড় কথা, আজকে লিখতে গেছিলাম যে বিষয়টা নিয়া, সেইটা ভাবতে গিয়া আমগোর জলপাই মামগোর হেভী মিল পাইলাম। আজকে ভাবছিলাম লিখব প্রফেসর গেইজের নিউরোজেনেসিস রিসার্চ নিয়া, যেখানে উনি দেখাইছিলেন যে রেগুলার জগিং বা এক্সারসাইজ করলে ব্রেইনের ক্ষমতা বাড়ে, তাঁর রিসেন্ট আবিষ্কারটা বেশ মজার। সেইটা নিয়াই লিখব ভাবছিলাম, এখন ভাবতেছি আরেকদিন ডিটেইলস লিখব। আপাতত যা কইতে চাই, তা হইল, প্রফেসর গেইজ ইঁদুর নিয়া পরীক্ষা কইরা দেখাইছেন, প্রতিদিন জগিং করলে ব্রেইনের এফিসিয়েন্সী বাড়ব।

তারপর কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির নিউরোসায়েন্টিস্টরা মানুষের উপর পরীক্ষা কইরা জানাইছেন যে কথা সত্য, রেগুলার দৌড়াদৌড়ি করলে মানুষের ব্রেইনেরও এফিসিয়েন্সী বাড়ে। ভাবলাম, জলপাই মামারা তো ভালই দৌড়ায়, প্রতিদিন সকালে নাকি মাইলের পর মাইল ক্রসকান্ট্রি করে। হেগোর তো তাইলে মাথা ফাইটা ব্রেইন বাইর হওনের কথা। তখনই টের পাইলাম, দৌড়ালে মাথার যত উপকার হোক, একটা জায়গায় প্রেসার পড়ে, সেইটা হইল গিয়া হাঁটু। বেশী কইলে আবার দুদক দিয়া ধইরা লইয়া যাইব, যার যেমনে খুশী বুইঝা লন কি কইতে চাইছি।

বেকুব না হইলে, ১. ইউনিভার্সিটিতে সেনা ক্যাম্প করতে যায় কোন ছাগলে? ২. পার্সোনালএকটা গ্যাঞ্জাম নিয়া এইরকম ছ্যাড়াব্যাড়াই বা করে ক্যামনে? তবে শেষে সুধীজনরে জিগাই, ঢাবি থিকা সেনাক্যাম্প সরাইলে আন্দোলনের পরের ফেইজ কি হইব?

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।