চলছে ত্রাণ বিতরণ , কিন্তু দলীয় ব্যানারে করতে মানা । করবেই বা কে? আপামনি সাবজেলে , ম্যাডাম নজরদারিতে......যুবরাজ ডিভিশন পায়না পায়না অবস্থা....।
কিন্তু এই কি শুরু? আমাগো জাতির বাপের আমল কি একেবারে দুধে ধোয়া? দেখা যাক.......।
(বার্নার্ড ওয়েরনাব, নিউইয়র্ক টাইমস ১৩ ডিসেম্বের ১৯৭৪)
দুর্নীতির প্রত্যক্ষ প্রমাণ কাহিনীতে ঢাকা ভরপুর। দাতব্য ৭ টি বেবীফুড টিনের মাত্র ১টি ও ১৩ টি কম্বলের মধ্যে একটি মাত্র গরীবদের কাছে পৌছায়।
জনৈক কেবিনেট মন্ত্রির কথা বলতে গিয়ে একজন বাংলাদেশী অর্থনীতিবিদ বললেন, 'যুদ্ধের পর তাকে (ঐ মন্ত্রীকে) মাত্র দুই বাক্স বিদেশী সিগারেট দিলেই কাজ হাসিল হয়ে যেত , এখন দিতে হয় অন্তত; এক লাখ টাকা (প্রায় ১২ হাজার ডলারের মত) "
ব্যবসায় পারমিট ও পরিত্যাক্ত সম্পত্তি উদ্ধারের জন্য আওয়ামী লীগারদের ঘুষ দিতে হয়। সম্প্রতি জনৈক অবাংগালী শিল্পপতি ভারত থেকে ফিরে আসেন এবং শেখ মুজিবের কাছ থেকে তার পরিত্যাক্ত ফার্মাসিউটিক্যাল কারখানাটি পুনরায় চালু করার অনুমোদন লাভ করেন। শেখ মুজিবের ভাগিনা শেখ ফজলুল হক মনি - যিনি ওই কারখানাটি দখল করে বসে আছেন- হুকুম জারি করলেন যে, তাকে ৩০ হাজার ডলার দিতে হবে।
প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের পশ্চিমবংগে যা চাল পাচার হয়ে গেছে , তার পরিমাণ ৩ থেকে ১০ লাখ টন।
শেখ মুজিবের সহকর্মীরা স্বীকার করেছেন যে , শাসক হিসাবে তার যোগ্যতা খুবই কম।
খুব নগন্য ব্যাপারাদি অনুমোদনের ফাইলে তার ডেস্ক ভরে থাকে।
>>চলছে চলবে>>
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।