পাকিস্তানের বিপক্ষে আবারও প্রথম ইনিংসে লিড নিয়েছে জিম্বাবুয়ে। কাল হারারে স্পোর্টস ক্লাবে দ্বিতীয় নতুন বল হাতে নিয়েই পাকিস্তানকে ছিন্নভিন্ন করেছেন জিম্বাবুইয়ান পেসাররা। ৩ উইকেটে ১৮২ থেকে দেখতে না-দেখতেই সফরকারীরা অলআউট ২৩০ রানে।
ওয়ানডে অভিষেকের প্রথম দুই ম্যাচেই বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট করে নেওয়া ব্রায়ান ভিটরিই নেতৃত্ব দিয়েছেন ধ্বংসযজ্ঞে। প্রায় ২০ মাস পর টেস্ট খেলতে নামা এই বাঁহাতি পেসার চতুর্থ টেস্টে প্রথমবারের মতো পেয়েছেন ৫ উইকেট।
৬৪ রানের লিড নেওয়া জিম্বাবুয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেটে ১২১ রান তুলে তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে গেছে ১৮৫ রানে এগিয়ে।
৩ উইকেটে ১৬৩ রান নিয়ে দিন শুরু করা পাকিস্তান দিনের শুরুতে করল প্রস্তর যুগের ব্যাটিং। সকালের সেশনে ২৮ ওভারে মাত্র ৪৮ রান। মন্থর এই ব্যাটিংই গলার ফাঁস হয়ে ওঠে পাকিস্তানে জন্য। ৫ উইকেটে ২১১ রান নিয়ে লাঞ্চে যাওয়া দলটি আর মাত্র ১৯ রান করেই অলআউট।
আগের ম্যাচের ডাবল সেঞ্চুরিয়ান ইউনিস খান এই ইনিংসে সর্বোচ্চ ৭৭ রান করতে খেলেছেন ২২৩ বল। জিম্বাবুয়েও অবশ্য ১২১ রান তুলতে খেলে ফেলেছে ৫০ ওভার। আর সারা দিনে রান উঠেছে মাত্র ১৮৮। তথ্যসূত্র: ক্রিকইনফো।
জিম্বাবুয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে টিনো মায়োয়োর ওপেনিং সঙ্গী হিসেবে নামায় অফ স্পিনার প্রসপার উতসেয়াকে।
উতসেয়া ৫ রানে আউট হয়ে যাওয়ার পর হ্যামিল্টন মাসাকাদজাকে নিয়ে ১০৪ রানের জুটি মায়োয়োর। ক্যারিয়ারের তৃতীয় টেস্ট ফিফটি পাওয়া মায়োয়ো বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রেহমানের বলে এলবিডব্লু হওয়ার পরই ছোট একটা ধস স্বাগতিকদের ইনিংসে। এরপর আর ৪ রান যোগ হতেই আউট মাসাকাদজা ও তিনাশে পানিয়াঙ্গারা। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।