আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

চিনি কম (২০০৭)

সাহিত্যের সাইটhttp://www.samowiki.net। বইয়ের সাইট http://www.boierdokan.com

নিঃশব্দ সিনেমার পর বোম্বের নতুন জিনিশ চিনি কম। নিঃশব্দে একটু বেশি বাড়াবাড়ি হয়ে গিয়েছিল সিক্সটিন ভার্সাস সিক্সটিফোর (?)। এবার বালকৃষ্ণণ ছোট একটা কারেকশন দিলেন। এবার এনকাউন্টার হলো থার্টি ফোর বনাম সিক্সটি ফোরের মধ্যে।

সিক্সটি ফোরে যথারীতি অমিতাভ বচ্চন। আর সিক্সটিন-এ ছিলেন জিয়াহ খান, থার্টি ফোরে টাবু। নিঃশব্দ ছিল সিরিয়াস টাইপ মুভি আর চিনি কম হিউমারাস। অ্যাপ্রোচটা মজার। প্রথম সিনেমায় এরকম উইটি উদ্যোগ ভাল লাগারই কথা।

অমিতাভের গ্লামার নিয়ে রীতিমতো খনন অভিযান চলছে বলিউডে। কতভাবে যে এর ব্যবহার হচ্ছে। কত রেসিপি ব্যবহার করা হচ্ছে তার ইয়ত্তা নাই। কিন্তু অমিতাভের একই ভঙ্গি আর একই এক্সপ্রেশন। নিঃশব্দের অমিতাভ আর চিনি কমের অমিতাভের পার্থক্য কী? আমি পাইনি।

এক পনিটেলটি ছাড়া। টাবু বরং একটু ভাল। সবচেয়ে ভাল অমিতাভের মা চরিত্রে নারীটি আর ছোট্ট পিচ্চি সেক্সি। যদিও ইমোশনাশনাল রেসিপিটা তাকে ঘিরেই আবার্তিত হয়েছে। পরেশ রাওয়ালের হয়তো অনেক কিছু করার ছিল।

একে তো তিনি মেয়ের বাবা। তার ওপর অমিতাভের ফিকশনাল বয়সের চেয়ে ছয় বছরের ছোট। তার ক্রাইসিসটা মোটামুটি ভাল ফুটেছে। আর অরিজিনাল লেগেছে স্পাইস সিক্স রেস্টুরেন্টের রান্নাঘরটি। ছাতা নিয়ে টুইস্ট।

টাবু আরেকটু স্পাইসি হতে পারতেন। বলতে কী, ট্রেইলার দেখে চিনি কম সিনেমাটিকে খুব চিনিময় মনে হয়েছিল। এখন মনে হচ্ছে চিনি সত্যি কম। কিন্তু অমিতাভের মানে সিনেমার বুদ্ধদেবের ডায়াবেটিস ছিল কিনা না তা কিন্তু শেষ পর্যন্ত জানা গেল না।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।