সুন্দরী বালিকাদের যত্ন করে কামড়াই
নগ্ন নারীদেহের প্রতি আকর্ষণ কি আমার স্মৃতির সমান বয়সী? চোখ বন্ধ করলো কায়েস, যেন উত্তরটা চোখের সামনের অন্ধকারে ফুটে উঠবে।
তার সামনে বিছানায় পড়ে থাকা শরীরটার দিকে আবারও তাকাতে হলো কায়েসকে। বিছানার চাদরের রং হালকা নীল, এর ওপরে বাদামী শরীরটা ঘরের মলিন আলোর সাথে রং মিলিয়ে ফুটে আছে। হালকা সবজে রং করা নখ, চমৎকার পায়ের পাতা, গোড়ালি, মসৃণ কাফ, হাঁটু বেয়ে ঊরুর কাছে এসে কায়েসের চোখ একটু মন্থর হয়ে পড়ে নিজ থেকেই। বাম পা টা একটু ভাঁজ হয়ে আছে, ডান পা টা সটান সোজা।
কায়েস জোর করে চোখ সরিয়ে নেয় টোল পড়া খয়েরি ঊরুসন্ধি থেকে। শরীরটা এরপর ছোট্ট, অগভীর নাভি হয়ে বয়ে গেছে নিটোল, সতেজ একজোড়া বুকের দিকে। কায়েস সেদিকে তাকিয়ে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে। মৃত্যুর একটা কুৎসিত ক্ষমতা আছে সুন্দর জিনিসের প্রতিও বিতৃষ্ণা জাগানোর। এই মুঠোভরা স্তন, গাঢ় খয়েরি বৃত্তের মাঝে বাদামী বৃন্ত, সবই ভালো লাগতো তার দেখতে, কিন্তু বিছানার ওপর পড়ে থাকা শরীরটা মৃত।
শারমিন মনোযোগী বিতৃষ্ণা নিয়ে কায়েসকে দেখছিলো, সে এবার চিবিয়ে চিবিয়ে বলে, "তোমার দেখা শেষ?"
কায়েস একটু চমকে ওঠে শারমিনের গলার বিষাক্ততা টের পেয়ে, এক হাতে কপালের ওপর থেকে চুল টেনে মাথার ওপর তুলে বলে, "ইয়ে ... ডক্টর মালিক কোথায়?"
শারমিন তপ্ত চোখে তাকিয়ে থাকে কায়েসের দিকে। কায়েস শারমিনের দিকে চোখ রাখতে না পেরে চোখ সরিয়ে নেবার চেষ্টা করে, বিছানায় পড়ে থাকা মৃত, নগ্ন দিলনাজ দুররানির বিকৃত, বীভৎস চেহারাটা কেন যেন চুম্বক হয়ে তার দৃষ্টি ধরে রাখে।
(আজ আপাতত এটুকুই ... পরে আরো বড় টুকরো আপলোড করা হবে ... )
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।