সবকিছুই তো থাকছে............... তবে অবশ্যই পবিত্রতার স্বার্থে এই ব্লগ একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী ও তাদের উত্তরসুরী-সমর্থকদের জন্য নিষিদ্ধ.......এটি শুধুতাদের জন্যই উন্মুক্ত যারা সুস্থ চিন্তার অধিকারী মুক্তবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ......
এইতো গত সপ্তাহের ঘটনা। ছবি সত্যায়িত করার দরকার। সময় ছিলোনা বলে এক ছোট ভাইকে বললাম। সে আমাকে উত্তর দিলো- নো টেনশন...আমার রুমে দুটি সীল আছে..সাইন কইরা দিমুনে। বললাম .. না আমার জেনুইন চাই।
ও বললো তাও চিন্তার কিছু নাই। সাবি্বরের কাছে একটা সীল আছে...জেনুইন প্রথম শ্রেনীর কর্মকর্তার। ও হুবহু সাইন দিতে পারে। ওই লোকেরও তা জানা আছে। আমি ঠিক করিয়ে নিয়ে আসবো।
এই হলো সাম্প্রতিক একটি ঘটনা ছবি সত্যায়িত করা নিয়ে। অনেক সময়ই গুরুত্বপূর্ণ চাকুরীর জন্য কাগজপত্র জমা দেয়া কিংবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সত্যায়িত করতে হয়। হলে থাকার সময় দেখেছি প্রায় প্রতিটি রুমেই সীল প্যাড আছে..দরকার হলে সত্যায়িত করা যায়।
এই সত্যায়িত পদ্ধতির আদৌ কোন প্রয়োজনীয়তা আছে কি ??? বরং অনেকে মনে করেন সত্যায়িত করার ক্ষমতা থাকা উচিত শুধু শিক্ষক ও নির্বাচিত জপ্রতিনিধিদের। শিক্ষকরা নিজ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের এবং জনপ্রতিনিধিরা নিজ এলাকার সাধারন মানুষদের ছবি বা কাগজপত্র সত্যায়িত করবেন।
সবচেয়ে বড় কথা এই সত্যায়িত নামক অদ্ভূত পদ্ধতিটির প্রয়োজনীয়তাটাই কি ??
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।