যে ঘড়ি তৈয়ার করে - সে - লুকায় ঘড়ির ভিতরে
বিপক্ষ মত বা অপর পক্ষ মতবাদের কাঁচের মধ্যে দিয়ে সত্যকে দেখার সমস্যা অনেক। তখন কাঁচটার ভিতর দিয়ে দেখা সত্য বড় ডিসটর্ট বা বিকৃত হয়ে যায়। শিয়া মতবাদ সম্পর্কে সুন্নীদের হাতে লেখা লিটারেচার শিয়াদের সম্পর্কে অহেতুম মিথ্যাচার ভরা (যেগুলো শিয়ারা নিজেরাও বিশ্বাস করে না)। একই সমস্যা কাদিয়ানী বা আহমেদীয়াদের নিয়ে। যে মিথ্যা প্রচারনাটি কাদিয়ানীদের নিয়ে হরদম করে ফেলা হয় সেটা হলো কাদিয়ানীরা হযরত মুহাম্মদ (সা) কে শেষ নবী বলে মানে না।
সুতরাং তাদের ঘোষণা করো অমুসলিম।
পুরো মিথ্যা বানোয়াট কথা! কাদিয়ানী, যারা নিজেদের আহমেদীয়া বলে দাবী করে (এবং আহমেদ নবীরই একটি নাম) তারা কিন্তু মুহাম্মদ (সা) কে শেষ নবী হিসেবেই স্বীকৃতি দিয়ে থাকে। তারপরেও তাদের বিরুদ্ধে এই ধরনের মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে কি ধরনের ধমর্ীয় সুখ পায় মানুষেরা আমি ব্যাপারটা এখনও ধরতে পারি নাই।
বিবিসিতে আহমেদীয়ার একজন মুখপাত্রের কাছে একই কথা শুনেছিলাম যে বলছিলো যে তাদের বিরুদ্ধে অনেক মিথ্যাচার ছড়ানো হয়। বিশেষ করে শেষ নবীর জায়গাটায় এসে।
আহমেদীয়া ওয়েবসাইটে তাদের মূল বিশ্বাসের (আইডিওলজী) বিষয়গুলো দেওয়া আছে। আগ্রহীরা পড়ে দেখতে পারেন। এটা তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট। আমি কোট করছি তাদের সাইট থেকেই।
Holy Quran and the Holy Prophet provide complete and perfect guidance for all mankind, for all time to come. The Holy Prophet is the perfect exemplar of the highest moral virtues. After him, no prophet or authority is to arise. As Hazrat Mirza Ghulam Ahmad, the Founder of the Ahmadiyya Movement, wrote:
"I firmly believe that our Holy Prophet Muhammad is the Last of the Prophets, and after him no prophet shall come for this nation, neither old nor new." (Nishan Asmani, p. 28).
[link|http://www.muslim.org/our-ideo.htm|
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।