আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কক্সবাজার, সেন্টমার্টিন ও পর্যটন



আহাম্মক ভাই লিখেছেন কঙ্বাজার সমুদ্র সৈকত সুন্দর নয় । খাঁটি কথা । সম্প্রতি আমি কঙ্বাজার গিয়েছিলাম । ফলে এই মন্তব্যে র সত্যতা উপলব্ধি করলাম। তবে আশার কথা হলো, ল্য করলাম সম্প্রতি পর্যটকদের (দেশী) আচরনে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে।

যেখানে সেখানে বজর্্যফেলার প্রবনতা কমে এসেছে। রাত 12 টায় সৈকতে গেলাম । রাতের অভিসারিনী নর্তকী সমুদ্র দেখে বিস্মিত হলাম। নিশিথের অন্ধকারে ঢেউগুলো নেচে নেচে আসে । দেখে মনে হয় যেন সাদা সাপ ছোবল মারতে আসছে।

আর সাপের মতোই সম্মোহনী। দৃষ্টি সরানো কঠিন। গভীর রাতে সৈকতে পুলিশ দেখে বেশ ভালো লাগলো। মনে হলো নিরাপত্ত অনেক বেড়েছে। সেকথা বলতেই গাইড জানালো ভিন্ন কথা।

পুলিশ গুলো নাকি হয়রানি করে । সুযোগের অপোয় থাকে। মুরগী পেলে জবাই দেয়ার জন্য। অর্থ্যাৎ কোন যুগল , হোকনা দম্পতি, তারা যদি মনে করে প্রেমিক -প্রেমিকা তাহলেই সেরেছে। সুতরাং বন্বুরা সাবধান।

তবে আহাম্মক ভাই সুন্দর নয় বলতে সম্ভবত: বঙ্গোপসাগরের ময়লা পানির কথা বলেছেন। এখানে আমি তাঁর অবগতির জন্য বলতে চাই, পানির সৌন্দর্য সবসময় পর্যটকদের কাছে প্রধান বিবেচ্য বিষয় হয়না। পৃথিবীর অনেক সৈকত আছে যেখানে পানি এখানকার চাইতে ও ময়লা। তারপরও সেখানে পর্যটকের ঢল নামে। তাছড়া টিভিতে প্রকৃত অবস্থা বোঝাা দুস্কর ।

সাইপ্রাসে যে সংখ্যক জনসংখ্যা আছে তারও বেশী পর্যটক সবসময় অবস্থান করে। অথচ সেখানকার সমুদ্রে নামার আগে গায়ে বিশেষ ধরনের মলম লাগাতে হয়। নুতবা গায়ের চামড়ায় ফোস্কা পড়ে যায়। তারপরও সেখানকার বিচে প্রচুর পর্যটক। কস্কবাজার থেকে সেন্ট মার্টিন গিয়েছিলাম।

সেখানে জনসংখ্যার বিষ্ফোরন দেখলাম। পুরো দ্্বীপটাকে তারা নষ্ট করে ফেলেছে। কিন্তএব্যাপারে কারো কোন ভ্রুপে নেই। আর একটা কথা বলি এখানে ভালো খাওয়ার ব্যবস্থা নেই। আমার তোলা সেন্ট মার্টিনের ছবি দিলাম ।

সকলে দেখবেন নিশ্চয়।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।