সময়, কবিতা, ছোটগল্প, দেশ, দেশাচার
বড়দিনে ভারতের পুরীর সমুদ্রতীরের এই সাজসজ্জা পৃথিবীর অনেক সাজসজ্জাকে হার মানিয়েছে। তিরিশ মিটার লম্বা সান্টাক্লুজের এই মুর্তি তৈরী করা হয়েছে বালির উপর। যদিও হিন্দু ও মুসলিম অধ্যুষিত, তারপরও প্রাণ খুলে আনন্দে মেতে উঠতে দ্বিধা নেই কারোই।
ইউরোপে খুব ঘটা করেই খ্রীষ্টানরা তাদের সবচে্থ বড় ধর্মীয় উৎসব ্তুবড়দিন্থ পালন করে। বাড়ীতে, কর্মস্থলে আলোকসজ্জা, খ্রীষ্টামাস ট্রী, পুরো পরিবারের একসাথে হওয়া, নিজেদের মাঝে উপহার বিনিময়ের মাঝে পালন করে তারা এ দিন।
কিছু কিছু লোক গীর্জায় গেলেও ধর্মীয় আনন্দের চেয়ে সামাজিক আনন্দই চোখে পড়ে বেশী। খ্রীষ্টমাস পার্টির হৈ হল্লার মাঝে সারা বছরের কাজের ক্লান্তিকে বিসর্জন দিয়ে নতুন বছরের জন্যে নিজেতে প্রস্তুত করা হয়।
আমাদের ঈদের মতোই শিশুদের জন্যেও এটা খুব আনন্দের। সান্তাক্লুজের আশায় অধীর অপেক্ষার অবসান ঘটে এ দিনে। ছোট বড় শখগুলো পূরণ হয়।
আমার কাছে ছবিটি দেখে গালিভারস ট্রাভেলএর কাহিনী মনে পড়ে গেল। এক্ষেত্রে আনন্দ উদ্দীপনার প্রশ্নে ভারতীয়রা ইউরোপীয়ানদের লিলিপুট বানিয়ে ছাড়লো অবশেষে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।