একটি দেশের একটি বড় ওষুধ কোম্পানি
রেডি টু ফিল প্যরেন্টেরাল ড্রাগ তৈরির জন্য কাঁচামাল গ্লাস বোতলে এসে পড়েছে।
পরেরদিন
সকালবেলা ওয়ার্কার কাঁচামাল নিয়ে প্রোডাকশন এরিয়ায় আসছে,এমন সময় সে বোতলের মধ্যে অগণিত ফাইবার এবং সাদা পার্টিকেল দেখতে পায়। সে সাথে সাথে সবাইকে জানায় ব্যপারটা
১০ মিনিট পর
কোয়ালিটি,প্রোডাকশন এবং অন্যান্য ডিপার্টমেন্টের ম্যনেজার থেকে শুরু করে সকল কর্মকর্তারা উপস্তিত। সবাই জিনিসগুলো দেখে একবাক্যে রিজেক্ট করতে রাজি এবং স্প্লায়ারকে ব্ল্যাক লিস্ট করতে রাজি।
২ঘন্টা পর
ফ্যক্টরি হেড বলল যে আমরা এটা ০.২ মাইক্রোন ফিল্টার দিয়ে ফিল্টার করে প্রডাকশনে যাই।
এখানে উল্লেখ্য যে ফিলটার করলে এর গুনগত মান এবং কার্যকারিতা নিয়ে প্রচুর প্রশ্ন থেকে যায়,ফিল্টারে অনেক দরকারি জিনিস এবসরব হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। । কোন কোন ম্যনেজার নিমরাজি কিন্তু অধিকাংশ কর্মকর্তারা রাজি নয়
বিকেল ৩:৩০
এমডি,ডিরেক্টর লেভেলদের থেকে ফোন,ওটা ফিল্টার করে প্রোডাকশন এ চলে যাও। প্রডাক্ট শর্ট হলে কোম্পানির রেপুটেশনে এফেক্ট পড়বে। ব্যাস সবাই এখন একবাক্যে রাজি।
বিকেল ৩:৫০
যে ওয়ার্কার এটা সবাইকে জানাল সে বল্ল,"স্যার এই অন্যায় তো মেনে নেয়া যায় না"।
আমরা মনে মনে বললাম আরে শালা এজন্যই তো তুই ওয়ার্কার । তোর বেতনের টাকা এমডি,ডিরেক্টর লেভেলদের পাছা মুছার টিস্যু কেনার যে খরচ তার চেয়েও কম। শালা ছোটলোকের মুখে বড় বড় কথা।
{বিঃদ্র এটা সম্পূর্ন কাল্পনিক লেখা।
কেউ এর সাথে বাস্তবতার মিল খুঁজে বের করার চেষ্টা করবেন না } ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।