ঘুমিয়ে পড়ার আগে......
বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কাজে আগেও ঢাকা গিয়েছি .কিন্তু এই বার ঢাকা গিয়েছিলাম নিজের মত করে সময় কাটাতে আর ঢাকার হাবভাব একটু বুঝার জন্য.
প্রথম দিন গেলাম এক ভাই এর সাথে কুরিলে তার চেম্বারে .একটা আলট্রাসনোগ্রাম করার দরকার ছিল.রিপোর্ট ভালই আসলো.পরের দিন সন্ধ্যা বেলা বন্ধু কে নিয়া ধানমন্ডি লেকের পারে ঘুরলাম.দোস্ত নতুন জব করছে তাই কিছু খানাদান করাল.
এর মধ্যে আমার স্যারের সাথে যোগাযোগ হলো.কিন্তু স্যারকে কোন মতেই লোকেশান চিনাতে পারলাম না যে কোথায় দেখা হবে.পরের দিন ফার্মগেইট এর ওখানে স্যারের সাথে দেখ করলাম কোন অসুবিধা হয় নাই. স্যার আমাকে হাত ধরে রাস্তা পার করালো,হাতে ধরে বসুন্ধরা সিটিতে নিয়া গেল.যদি রিক্সার নিচে পরে যাই বা বসুন্ধরা সিটির ছাদ থেকে পরে যাই তাই মনে হয় স্যার একটু ভয় পাচ্ছিল.স্যারের সাথে অনেক কথা হল.
স্যারের সাথে আবার দেখা হল চীন মইএি সম্মেলন কেন্দ্রে.শবেবরাতের রাত েভাবলাম একটু মার্কেটে ঘুরব .গিয়ে দেখি সব বন্ধ.বসুন্ধরা সিটিতে মুভি দেখার ইচ্ছা ছিল এইবার তাও হইলোন.
সবচাইতে বড় ভুল টা করেছি আমাদের প্রপ্তি কে না দেখতে গিয়ে.স্যার আপনি কিন্তুআমাকে একটু মনে করে দিলেই হতো. আর এর মধ্যে একদিন পিজি হাসপাতালের ক্যান্টিনে চা আর সিংগারা খেয়ে আসলাম.আর যানজট এর কথা না হয় নাই বললাম.
ওওওও আরেকটা কাজ করেছিলাম একজনের সাথে ফোনে কথা হল.কিন্তু দেখা করার সাহস পেলাম না.
আসার দিন ঢাকা ছেরে চলে আসব বলে .ঢাকা তার কান্না(বৃষ্টি) থামাতে পারল না.অনেক কষ্টে তাকে বুঝালাম আবার জানুয়ারী তে আসব .আর আমারো তো চট্টগ্রামের জন্য মন কাঁদে.
এইবারের জার্নি টা ছিল সবচাইতে আরামের.খালার গাড়ি করে গেলাম.ঢাকা -চট্টগ্রাম রোডের দুই পাশের দৃশ্য খুব উপভোগ করলাম.
(সাবি্বর এইবার একটু লিখা পড়া কর.অনেক তো ........)
* আমাদের গ্রমের বারির উঠানের ছবি দিলাম
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।