বাঙ্গালী জাতির গৌরবময় ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় সংস্কৃতির জন্য অপমানজনক কোনকিছু এই ব্লগে লেখা যাবে না।
অবিশ্বাস্য এক ট্রেন আবিষ্কার করে বিশ্বের পরিবহন সেক্টরে রীতিমতো বিপ্লব এনে দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশী বিজ্ঞানী ড. আতাউল করিম। অবশ্য এর আগেই তার নাম স্থান পেয়েছে বর্তমান বিশ্বের 100 জন সেরা বিজ্ঞানীর তালিকায়। তার আবিষ্কৃত ট্রেন চলবে চুম্বকের সাহায্যে, প্রত্যাশিত গনত্দব্যে নির্ধারিত সময়ে পেঁৗছবে। এ ট্রেনের চাকা কোনো অবস্থাতেই ট্রেন লাইন বা ট্র্যাক স্পর্শ করবে না।
যুক্তরাষ্ট্রের ওল্ড ডোমিনিয়ন ইউনিভার্সিটির গবেষণা বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. করিমের এই সাফল্যের খবর ফলাও করে প্রকাশ করা হয়েছে মার্কিন মিডিয়াতে। ইউনিভার্সিটির গবেষকরা দীর্ঘ 7 বছর সরকারের বিপুল অর্থ খরচ করে ট্রেন আবিষ্কার করতে ব্যর্থ হওয়ার পর গবেষণা প্রকল্পের নেতৃত্বের দায়িত্ব দেওয়া ওই বাংলাদেশী গবেষককে। মাত্র দেড় বছরের চেষ্টায় সফল হয়ে বিস্ময় সৃষ্টি করেছেন তিনি। তার আবিষ্কৃত ট্রেন নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষ হয়েছে। এবার কেবল বাণিজ্যিক ভিত্তিতে এ ট্রেন চালুর প্রতীক্ষা।
ড. করিম জানান, এর আগে জার্মানি, চীন এবং জাপানে ঘণ্টায় দেড়শ মাইলেরও বেশি বেগে চলতে পারে এমন ট্রেন আবিষ্কৃত হলেও আমার আবিষ্কৃত ট্রেনের সঙ্গে সুস্পষ্ট কিছু পার্থক্য রয়েছে। নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি আমাদের ট্রেন স্টার্ট নেওয়ার পর লাইন স্পর্শ করবে না। ওদের ট্রেন লাইন নির্মাণে মাইলপ্রতি 11 কোটি ডলার ব্যয় হলেও আমাদের হবে প্রায় 1 কোটি 30 লাখ ডলার। এছাড়া আমাদের ট্রেন দেখতে বেশ আকর্ষণীয় হবে।
ড. করিম জানান, মানবতার ইতিহাসে বিস্ময়কর আরেকটি গবেষণায় আমরা চূড়ানত্দ পর্বে রয়েছি।
সেটি হচ্ছে ক্যান্সার চিকিৎসা। এক সেকেন্ডের শত কোটি ভাগেরও কম সময় ইলেকট্রিক শক দিয়ে ক্যান্সারের জীবাণুকে আমরা দেহের ভেতরেই মারতে চাই। তিনি বলেন, বর্তমানে অনেকে ক্যান্সার চিকিৎসায় চর্বিকে পুড়ে ছাই করার পদ্ধতি ব্যবহার করছেন। কিন' আমরা সেটি করতে চাই না। রোগী বুঝতেই পারবে না এমন প্রযুক্তি ব্যবহার করবো।
তিনি বলেন, 40 হাজার থেকে 50 হাজার ভোল্টের ইলেকট্রিসিটি রান করানো হবে জীবাণুকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য। ড. করিম শত ব্যসত্দতার মাঝেও ভুলে যাননি নিজ কমিউনিটি এবং মাতৃভূমিকে। সাদামাটা মানুষ ড. আতাউল করিম 27 আগস্ট নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত প্যারেডে যোগদান করেন নিজ খরচে।
:::এনা :::
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।