আজকে একটা নাস্তিকদের ওয়েবসাইট এ ঢুকলাম । হেফাজত এর ১৩ দফা নিয়ে উনাদের তাফসির দেখে বেপুক বিনোদিত হলেম । এই তাফসির দেখে শিক্ষণীয় বিষয় সেটা হল ঃ ১. প্রথম দাবি মানা যাবেনা কেন ? এইটা সংবিধান পরিপন্থি ২. ২য় দাবি মানা যাবেনা কেন ? এইটাও নাকি সংবিধান পরিপন্থি এবং এই বেপারে নাকি আল্লাহ পরলোকে শাস্তি দিবেন , ইহকালে নাকি এইটার কোন আইন নাই ) ৩. একবারে ২য় নাম্বার এর মত এরপর ৪ থেকে ৬ পর্যন্ত কোন বিশ্লেষণ নাই , মনে হয়ে অ্যাডমিন ঘুমাই ছিল গাঞ্জার নেশাই , ঘুম থেকে উঠার পরে ৭. এইটাও নাকি সংবিধান পরিপন্থি এবং ইসলাম পরিপন্থি । আহা সাধু সাধু ৮.একবারে ৭ নাম্বার এর মত ৯.একবারে ৭ নাম্বার এর মত ১০.একবারে ৭ নাম্বার এর মত এরপর ১১-১৩ নাই , লে হালুয়া আবার গাঞ্জাই টান, বাকিটা কবে যে লিখবে ওয়েট করতেছি, অনেক দিন পড়ে বেপুক বিনোদন পেলুম ) সতরাং কোরআন এর আইন যদি সংবিধান পরিপন্থি হয় সেটা বাদ !!!! কোরআন এর আইন যদি নাস্তিক দের শাস্তি দিতে চায় সেটা বাদ এইটা নাকি আল্লাহ দিবে পরকালে !!! সংবিধান কি আল্লাহ রচিত নাকি এটা অপরিবর্তনশীল ? কষ্ট লাগে যখন মুসলিম নাম ধারি কিছু জানোয়ার কোরআন কে সংবিধান এর বিপরীতে দাড় করাতে চায়ে। কোরআন আপনাদের কাছে এতই নগন্ন যে আপনারা এত যুক্তি দাড় করাচ্ছেন। কেন যে ভুলে যান সংবিধান মানব রচিত । এটা পরিবরতন করা সময়ের বেপার মাত্র। আমার সুরা ইয়াসিন এর একটা আয়াত মনে পড়তেছে "এবং যখন এদেরকে বলা হয়, আল্লাহ তোমাদের যে রিযিক দান করেছেন তার মধ্য থেকে কিছু আল্লাহর পথে খরচ করো তখন এসব কুফরীতে লিপ্ত লোক মু’মিনদেরকে জবাব দেয় “আমরা কি তাদেরকে খাওয়াবো, যাদেরকে আল্লাহ চাইলে নিজেই খাওয়াতেন? তোমরা তো পরিস্কার বিভ্রান্তির শিকার হয়েছো৷" (সুরা ইয়াসিন, আয়াত: ৪৭) তাদের উক্তিটাও যেন অনেকটা এরকম: যদি আল্লাহ ইসলামের হেফাজত করতে পারেন, তোমরা এগিয়ে আসার কে?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।