আমি এক ডানা মেলে উড়ে বেড়ানো পাখি
আমাদের শরীর মানে মানবদেহ অনেক জটিল একটা যন্ত্র। জানেন কি আমাদের এই মানব দেহ শত শত রহস্যে ভরপুর আর রয়েছে অসাধারন কিছু ফ্যাক্ট্স। সেরকমই ১০ টি ফ্যাক্ট্স নিয়ে এই পোস্ট।
১. মানবদেহের প্রতিটি অনু কয়েক বিলিয়ন বছরের পুরোন এবং আমাদের দেহের ৭০ ভাগ পানীয় উপাদান দিয়ে গঠিত।
২. ১৮ বছরের পর আমাদের মগজ আর বাড়ে না আর এই বয়সের পরে এমনকি আমরা ১০০০টি পর্যন্ত ব্রেইন সেল হারাতে পারি।
আমাদের মগজ পুরো শরীরের শতকরা ২ ভাগ ওজন নেই আর আমাদের শতকরা ২০ ভাগ শক্তি যায় ব্রেইনের পেছনে। আমাদের ব্রেইন কখনও রেস্ট নেয় না, অবিরত চলতে থাকে এমনকি আমরা যখন ঘুমিয়ে থাকি তখনও। এই সময় আমাদের ব্রেইন ঘুন থেকে উঠার পরে ঠিক ভাবে ব্যবহারের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করে। ৮
৩. আমাদের এই আজব দেহ যন্ত্র সারা জীবন ১০,০০০ গ্যালন পর্যন্ত লালা তৈরী করে।
৪. চোখের পলক না ফেলে আপনি কখনও হাচি দিতে পারবেন না – এটি একেবারে অসম্ভব ব্যাপার এবং হাচির সবর্োচ্চ গতি ১৭৫ কিমি/ঘন্টা হতে পারে।
৫. সারা জীবন আমরা সবর্োচ্চ ৪০ পাউন্ড পর্যন্ত চামড়া ফেলে দেই অথর্াত চামড়া বদ্লায়।
৬. আপনি কখনও একসাথে গিলতে এবং নিশ্বাস নিতে পারবেন না। যদিও একটি বাচ্চা ৯ মাস বয়স পর্যন্ত এই কাজটা করতে পারে।
৭. হাই তোলার আসল কারন হলো এটি আপনার ব্রেইনকে ঠান্ডা করে। মগজে বাতাসের প্রবাহ সঞ্চালন করে।
হাই তোলা এমন একটটি ব্যাপার যা আপনি ইচ্ছা করলেই পারবেন না। এটি ব্রেইনের ভেতরের সিগন্যালের উপর নির্ভর করে।
৮. জীবনকালে আপনার আপনি ৩ বিলিয়ন বার হার্টবিট প্রডিউস করতে পারেন।
৯. আপনার Lungs শ্বাস প্রশ্বাসের সময় অনেক জায়গা নেই। Lungs এর সারফেস এরিয়ে একটি ছোট টেনিস কোর্টের সমান।
১০. প্রতিটি মানুষের জিহবা ভিন্ন। অনেকটা হাতের ছাপের মত জিহ্ববা এর ছাপও সম্পুনর্ ভিন্ন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।