কপিরাইট সাকিব ২০০৬-২০০৯: সামহোয়্যার ইন ব্লগ, সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত
আমার 3য় অজ্ঞান হাওয়াঃ--
1ম ছবিতে দেখানো হয়েছে। এই ভাবে আমরা প্রতিদিন এ্যাস্বেমলীতে অংশ গ্রহন করতাম। আর ঐ দিন এ্যাস্বেমলী হয়েছিলো প্রায় 4 ঘন্টা এর মত। হয়তো এত দীর্ঘক্ষন সময়ের কারণে দাড়িয়ে থাকতে পারিনি। তবে শিক্ষক-শিক্ষিকারা বলেন, ''যাদের শরীর খারাপ লাগে তারা বসে পড়বে।
'' কিন্তু এমণ অবস্থা হয় বসে পড়ার ও সময় পাই নাই। বসার আগেই ...
আমার 4র্থ অজ্ঞান হাওয়াঃ--
ঐ সময় রোজা ছিলো। তবো আমি আবার সাইকেল চালাই। অনেক আনন্দ পাই। সবাই গতি পছন্দ করে।
কিন্তু গতি যখন অতিরিক্ত হয় তখন কিন্তু অনেক সমস্যাও হয়। কলেজের বেতন দিয়ে বাসায় আসার পথে অনেক জোরে সাইকেল চালিয়ে আসছিলাম। তো প্রচন্ড ক্ষুদাও ছিলো। হঠাৎ মাথা কেমন লাগলো। বুঝতে পেরে উঠার আগেই সাইকেল থেকে পড়ে গেলাম।
তারপর দেখি আমি হসপিটালে। শরীরে অনেক স্থান ক্ষত হয়েছে। এখন অবশ্য দাগ নেই। তবে সুস্থ হতে প্রায় 1 মাস লেগেছে। তবে ক্যান্টমেন্টে আমি যেই হসপিটালে গিয়েছিলাম তা তো সরকারি হসপিটাল ছিলো।
জানেন ঐ খানে আমারে রোজার দিনে রোজা ভাঙ্গতে বাধ্য করছে। এর পর একটানা 3 কি 4 গ্লাস স্যালাইন খাওয়াইছে। এত স্যালাইন মনে হয় জীবনে একসাথে খাই নাই। পড়ে আম্মু আমাকে হসপিটাল থেকে বাসায় নিয়ে আসে। আর আসার সময় আরো 5টা স্যালাইন হাতে দিলো।
বুঝলাম যে এইটা হইলো স্যালাইন ট্রিটমেন্ট। কঠিন ট্রিটমেন্ট।
ভাই অনেকে মন্তব্য লিখে আমি অনেক দুষ্টু তাই খালি স্কুল-কলেজের শিক্ষক-শিক্ষিকারা আমাকে মারতো। আসলে তা সত্যি না। আমাকে উনারা মাইরা নিজের হাতের নিস-পিসানি কমায়।
আর আমি মাইর হজম কইরা চুপচাপ থাকি।
তয় আমার শিক্ষক হইবার ইচ্ছা নাই। যদি হই তাই তো বুঝতেই পারতাছেন পোলাপাইন দিনে একবার আমার একটা থাপ্পড় খাইয়া দিনে একবার অজ্ঞান হইবো। আমি তো মাত্র 13 টা থাপ্পড় খাইছি আর 4 বার অজ্ঞান হইছি। অগোর তো হিসাবও থাকবো না।
মাঝে মাঝে দুই একটা মারাও যাইতে পারে।
দুঃখিত, বস্ততার কারণে আসলে অনেক লেখা লিখতে পারছি না। তবে আপনাদের সাথে আরো অনেক মজার মজার ঘটনা শেয়ার করবো।
ধন্যবাদ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।