তবে এবারো সিরিয়ায় পশ্চিমা সামরিক অভিযানের বিপক্ষে রাশিয়ার অবস্থানের কথা তুলে ধরেন তিনি। এ ধরনের পদক্ষেপ শুধু আল-কায়েদা সংশ্লিষ্টদের সহায়তা করবে বলেও দাবি করেন এই রুশ কর্মকর্তা।
সুইডেনের রাজধানী স্টোকহোমে ব্রিটিশভিত্তিক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্রাটেজিক স্ট্যাডিজ আয়োজিত সম্মেলনে বক্তব্য দেন সেরগেই ইভানভ।
তার বরাত দিয়ে রাশিয়ার গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, এক সপ্তাহের মধ্যে আসাদের সব রাসায়নিক অস্ত্রের তথ্য জানা যাবে বলে আশা করছে রাশিয়া। তবে অস্ত্র ধংস করতে কতোদিন লাগবে সে সিদ্ধান্ত নিতে দুই থেকে তিন মাস সময় লাগতে পারে।
সেরগেই বলেন, “আসাদ প্রতারণা করছে বলে প্রমাণ পেলে আমরা অবস্থান পাল্টাবো।”
প্রেসিডেন্ট আসাদের অনুগতদের বিরুদ্ধে বিরোধীদের ওপর রাসায়নিক অস্ত্র হামলা চালানোর অভিযোগ এনে সেখানে সামরিক অভিযানের প্রস্তুতি নেয় যুক্তরাষ্ট্র। ফ্রান্সও হামলায় সঙ্গী হওয়ার ঘোষণা দেয়।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আসাদের ঘনিষ্ঠ রাশিয়ার কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় তার সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা রাসায়নিক অস্ত্র ধ্বংস বা হস্তান্তরের বিষয়ে একটি চুক্তি হয়, যার মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা থেকে ‘আপাত’ রক্ষা পায় সিরিয়া।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।