প্রথম রাউন্ডে সুইজারল্যান্ডের দল বাসেলের কাছে ২-১ গোলে হেরেছিল চেলসি।
কোচ জোসে মরিনিয়োর মুখে হাসি ফোটানো এই সহজ জয়ে জোড়া গোল করেছেন ব্রাজিল মিডফিল্ডার রামিরেস। আর একটি গোল করেছেন মিডফিল্ডার ফ্র্যাঙ্ক ল্যাম্পার্ড। অপর গোলটি এসেছে বুকুরেশ্টের সৌজন্যে।
প্রতিপক্ষের মাঠে ২০ মিনিটে দলকে প্রথম এগিয়ে নেন রামিরেস।
ডিফেন্ডারদের কাটিয়ে বাঁ-দিক থেকে বল নিয়ে দুর্দান্ত গতিতে এগিয়ে আইভরি কোস্টের মিডফিল্ডার স্যামুয়েল এতোকে পাস দেন আন্দ্রে শারল। তবে এতোর প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলেও সে সুযোগ কাজে লাগান রামিরেস।
৪৪ মিনিটে এতোর আরেকটি আক্রমণ প্রতিপক্ষের এক ডিফেন্ডারের পায়ে লেগে দিক পাল্টে বল জালে জড়ালে ২-০এ এগিয়ে যায় লন্ডনের ক্লাবটি।
দ্বিতীয়ার্ধে ‘ব্লুজ’ নামে পরিচিত চেলসি তাদের তৃতীয় গোল পায় ৫৫ মিনিটে।
বাঁ-দিক থেকে শারলের দারুণ পাস পেয়ে ব্রাজিলিয়ান মিডফিল্ডার অস্কার বল বাড়ান রামিরেসকে।
গোলপোস্টের ডান কোণা দিয়ে বল জালে জড়ান তিনি।
আর নির্ধারিত সময়ের শেষ মিনিটে স্ট্যামফোর্ড ব্রিজের দলটির পক্ষে চতুর্থ গোলটি করেন ল্যাম্পার্ড। এতোর ক্রস থেকে ব্রাজিলিয়ান মিডফিল্ডার উইলিয়াম বল বাড়ান ল্যাম্পার্ডকে। আর তা থেকে ২০ গজ দুর থেকে দারুণ নিচু শটে প্রতিপক্ষের গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন অভিজ্ঞ মিডফিল্ডার।
‘ই’ গ্রুপের অপর ম্যাচে বাসেলকে তাদেরই মাঠে ১-০ গোলে হারিয়েছে জার্মানির ক্লাব শালকে।
ম্যাচের ৫৪ মিনিটে শালকের পক্ষে জয়সূচক গোলটি করেন জার্মানির মিডফিল্ডার জুলিয়ান ড্রাক্সলার।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।