উপস্থিত ছিলেন না সাকা চৌধুরীর সহোদর ও উত্তর জেলা বিএনপির সভাপতি গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক পরিবেশ মন্ত্রী সাংসদ জাফরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সাংসদ সরোয়ার জামাল নিজাম, উত্তর জেলার সাধারণ সম্পাদক আসলাম চৌধুরীকেও।
কেন্দ্রীয় বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আকবর খন্দকার, মীর নাছির, সাবেক হুইপ ওয়াহিদুল আলমও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন না।
চট্টগ্রাম নগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা বিএনপি যৌথভাবে এ কর্মসূচি আয়োজন করে।
নগর বিএনপির সহ-সভাপতি শামসুল আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে সাকা চৌধুরীর রায়কে প্রহসনমূলক ও সাজানো নাটক আখ্যায়িত করে নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন অভিযোগ করেন, “কয়েকজন সাক্ষীকে আদালতে উপস্থিত হতে দেয়া হয়নি।
চট্টগ্রামবাসী এ রায় কোনভাবে মেনে নিতে পারে না। ”
একাত্তরে মুসলিম লীগ নেতা ফজলুল কাদের চৌধুরীর ছেলে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে চট্টগ্রামে হিন্দু ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী-সমর্থক নিধনে অংশ নেয়া এবং নির্যাতন কেন্দ্র চালানোর অপরাধে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেয় ট্রাইব্যুনাল।
সালাউদ্দিন কাদের পরে জাতীয় পার্টির আমলে মন্ত্রী হন। এরপর তিনি বিএনপিতে যোগ দিয়ে মন্ত্রীর মর্যাদায় খালেদা জিয়ার সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা হন।
চট্টগ্রামের বিভিন্ন আসন থেকে ছয় বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সালাউদ্দিন কাদের, এর মধ্যে তিনবার নির্বাচিত হন বিএনপির টিকিটে।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উত্তর জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি কামাল উদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার বেলায়েত হোসেন, রাউজান পৌর মেয়র কাজী আব্দুল্লাহ আল হাসান, রাঙ্গুনিয়া বিএনপি’র সভাপতি ইউনুস তালুকদার প্রমুখ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।