আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দূরন্ত দুই

আমার নাম হিতুনা.। বডটজস না!! আমার বানান অনেক ভূল হয়। বুঝে নিয়ে পড়বেন। ধইন্যা পাতা।

দু-বছরের বাচ্চাদের বলা হয় ‘টেরিব্যাল টোওস’ -জানেনই তো।

এই দূরন্তপানার সময়টা পার করছি আমি। আর বাচ্চার মায়েদের মত এখন আমি নিজেই বলি- ‘আমার কন্যা যে এত্ত দুষ্টু’! জীবনটা একেক সময় একেকটা রূপ নিয়ে হাজির হয় তাইনা! কখনো আবার নিজের ফেলে আসা দিনগুলোকেই যেন চোখের সামনে মেলে ধরে। আমার কন্যার বাবা গেল শুক্রবার বুঝেছেন কেন আমার শ্রদ্ধেয় শাশুরী মা তাকে নিয়ে আর হাট-বাজারে বা বিপনীগুলো যাবার সাহস করতেননা। ইদানিং আমিও পৃথিবীর বহুল মায়েদের ব্যবহৃত ডায়ালগের সাথে গলা মেলাতে নিজেকে খুঁজে পাই- ‘আমার বাচ্চাটা খুব জেদি। কথা বললে কথাই শোনে না’! কিছু সময় সত্যিই টেম্পার কন্ট্রোল করা কষ্টকর।

কিন্তু তাই বলে চটাস করে অতটুকুন গালে চড় বসিয়ে দেয়া বা বকুনি দেয়া আপনার বজ্র শাসন, অনুশাসন, ডিসিপ্লিনড লাইফকে কোন ভাবেই সম্মানিত করবেনা। বরং সেটা আপনার শাসনের দূর্বলতাকেই ঠিকরে তুলবে। সেই সাথে সন্তানের কোমল হৃদয় ও মননে আপনার প্রতি সম্মানের চেয়ে ভয়কেই অধিক আশকারা দেবে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় কর্মজীবি মাইয়েরাই এই ভোগান্তিতে বেশি ভুগে থাকেন। চাকরী ছেড়ে বসে থাকার জোঁ নেই বলে কলাপ চাপড়ান অথবা বাবুর গাল থাপরান।

অথবা শোনা কথায় কান দিয়ে বিশ্বাস স্থাপন করেন – “কর্মজীবী মা-বাবার বাচ্চারা একটু বেশিই জিদ্দি হয়। ইনফিরিয়র কমপ্লেক্সে ভোগে তো। “ ব্যস- আবার সেই মন খারাপের ঘন কালো মেঘের ভেলা; অথবা সেই ‘সময়’ নামক পাগলা ঘোরা খুঁজবার দুধভাত খেলা। পরিবার যেমনই হোক, বাচ্চাটাই তো মোস্ট ইম্পোর্ট্যান্ট। পরিবারের সবকিছু এখন ওর ভালো কে ঘিরেই।

তাই টেনশনে দাতঁ দিয়ে নখ না কেঁটে, ডেইলি লাইফে দাগ কাঁটুন রুটিনের। বিস্তারিত পড়ুন: Click This Link

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.