ক্রিকেটের পাতায় পাতায় ছড়ানো তাঁর নাম। ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ব্যাটসম্যান তিনিই কিনা, এ নিয়ে বিতর্ক হতে পারে। কিন্তু সর্বকালের সফলতম ব্যাটসম্যান যে শচীন টেন্ডুলকার, এ নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। পরিসংখ্যানই এর সাক্ষী। টেস্ট বা ওয়ানডেতে সবচেয়ে বেশি রান আর সেঞ্চুরির মালিক তিনিই।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে করেছেন সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি। শুধু তা-ই নয়, টেন্ডুলকারের আছে আরও অনেক রেকর্ড। এরই কিছু উল্লেখযোগ্য রেকর্ড দেওয়া হলো এখানে—
টেস্টে
সবচেয়ে বেশি চার ২০৪৪+ (পুরো হিসাব পাওয়া যায়নি)।
দ্রুততম আট হাজার (১৫৪ ইনিংস), দশ হাজার (১৯৫ ইনিংস, লারার সঙ্গে যৌথভাবে), ১২ হাজার, ১৩ হাজার রান পূর্ণ করা। টেন্ডুলকার বাদে আর কেউ ১৪ হাজার রান করতে পারেনি।
ফলে দ্রুততম সময়ে ১৪ ও ১৫ হাজার রান করার রেকর্ডও তাঁর একার।
বিদেশের মাটিতে সবচেয়ে বেশি রান (৮৭০৫, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাহুল দ্রাবিড়ের ৭৬৯০)।
৫ বর্ষপঞ্জিতে ১ হাজার কিংবা তারও বেশি রান (এই রেকর্ড আর আছে ম্যাথু হেইডেন, রিকি পন্টিং, ব্রায়ান লারার)।
বয়স ২০ বছর হওয়ার আগেই ৫টি সেঞ্চুরি।
ভারতের অধিনায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ ইনিংস (নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ২১৭)।
তৃতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে সবগুলো টেস্ট খেলুড়ে দেশের বিপক্ষে সেঞ্চুরি (টেন্ডুলকারের আগে এই কীর্তি ছিল স্টিভ ওয়াহ আর গ্যারি কারস্টেনের; পরে এই তালিকায় যোগ হয়েছে লারা, রিকি পন্টিং, রাহুল দ্রাবিড়, জ্যাক ক্যালিস, অ্যাডাম গিলক্রিস্ট আর মারভান আতাপাত্তুর নাম)।
টেন্ডুলকারের ৩৭তম সেঞ্চুরিটি (বাংলাদেশের বিপক্ষে ২০০৭ সালের ঢাকা টেস্টে) একটি দলগত অর্জনে নাম লিখিয়েছে। ওই টেস্টে ভারতের প্রথম চার ব্যাটসম্যানই সেঞ্চুরি করেছিলেন।
সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি পার্টনারশিপ (রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গে ২০টি)।
ওয়ানডেতে
সবচেয়ে বেশি ফিফটি (৯৬টি)।
সবচেয়ে বেশি নার্ভাস নাইনটিজ (১৭ বার, একবার ৯৬ রানে অপরাজিত)।
৯৯ রানে আউট (৩ বার)।
সবচেয়ে বেশি চার (২০১৬টি)।
এক বর্ষপঞ্জিতে সবচেয়ে বেশি রান (১৮৯৪)।
এক বর্ষপঞ্জিতে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি (৯)।
এক দলের বিপক্ষে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি (৯টি, প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া)
সবচেয়ে বেশিবার ম্যাচ-সেরা (৬২)।
সবচেয়ে বেশিবার সিরিজ-সেরা (১৬ বার, ১৯৯৪ সিঙ্গার ওয়ার্ল্ড সিরিজে হয়েছিলেন ব্যাটসম্যান অব দ্য সিরিজ)।
টানা সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলা (১৮৫টি, ২৫ এপ্রিল ১৯৯০ থেকে ২৪ এপ্রিল ১৯৯৮)।
সবচেয়ে বেশিবার এক বর্ষপঞ্জিতে এক হাজার কিংবা তারও বেশি রান (সাতবার)।
প্রথম এবং এখন পর্যন্ত একমাত্র ব্যাটসম্যান হিসেবে ১৪, ১৫, ১৬, ১৭ এবং ১৮ হাজার রান পূর্ণ করা।
বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ রানের মালিক (৫৬.৯৫ গড়ে ২২৭৮)।
বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশিবার ম্যান অব দ্য ম্যাচ (৮ বার, ২০০৩ বিশ্বকাপে হয়েছেন টুর্নামেন্ট-সেরা)।
বিশ্বকাপের এক আসরে সবচেয়ে বেশি রান (২০০৩ বিশ্বকাপে ৬৭৩)।
যেকোনো উইকেটে সর্বোচ্চ পার্টনারশিপ (২য় উইকেটে রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গে ৩৩১ রান)।
২য় উইকেটে সর্বোচ্চ পার্টনারশিপ (রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গে ৩৩১ রান)।
৩য় উইকেটে সর্বোচ্চ পার্টনারশিপ (রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গে ২৩৭* রান)।
উদ্বোধনী জুটিতে সবচেয়ে বেশি রান (সৌরভ গাঙ্গুলীর সঙ্গে, ৬৬০৯)।
জুটি বেঁধে সবচেয়ে বেশি রান (সৌরভ গাঙ্গুলীর সঙ্গে, ৮২২৭)।
সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি পার্টনারশিপ (সৌরভ গাঙ্গুলীর সঙ্গে, ২৬টি)।
প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ১০ হাজার, ১১, ১২, ১৩, ১৪, ১৫, ১৬ এবং ১৭ হাজার রান পূর্ণ করেছেন।
বড় সবগুলো দলের বিপক্ষে কমপক্ষে ১ হাজার রান।
এক প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ৩০০০+ রান (বনাম অস্ট্রেলিয়া)।
দুই দলের বিপক্ষে ২৫০০+ রান (বনাম অস্ট্রেলিয়া ও শ্রীলঙ্কা)।
..........................
ইতিহাসের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ৫০ হাজার রান পূর্ণ করেছেন টেন্ডুলকার। সদ্যই শেষ হওয়া চ্যাম্পিয়নস লিগ টি-টোয়েন্টির সেমিফাইনালে এই মাইলফলক স্পর্শ করেন এই কিংবদন্তি!
...........................
টেন্ডুলকারের যত সেঞ্চুরি
টেস্টে—
১. ১১৯* প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড, ম্যানচেস্টার, ৯ আগস্ট, ১৯৯০
২. ১৪৮* প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, সিডনি, ২ জানুয়ারি, ১৯৯২
৩. ১১৪ প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, পার্থ, ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯২
৪. ১১১ প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা, জোহানেসবার্গ, ২৬ নভেম্বর, ১৯৯২
৫. ১৬৫ প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড, চেন্নাই, ১১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৩
৬. ১০৪* প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, কলম্বো, ২৭ জুলাই, ১৯৯৩
৭. ১৪২ প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, লক্ষৌ, ১৮ জানুয়ারি, ১৯৯৪
৮. ১৭৯ প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নাগপুর, ১ ডিসেম্বর, ১৯৯৪
৯. ১২২ প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড, বার্মিংহাম, ৬ জুন, ১৯৯৬
১০. ১৭৭ প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড, নটিংহাম, ৪ জুলাই, ১৯৯৬
১১. ১৬৯ প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা, কেপটাউন, ২ জানুয়ারি, ১৯৯৭
১২. ১৪৩ প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, কলম্বো, ২ আগস্ট, ১৯৯৭
১৩. ১৩৯ প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, কলম্বো, ৯ আগস্ট, ১৯৯৭
১৪. ১৪৮ প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, মুম্বাই, ৩ ডিসেম্বর, ১৯৯৭
১৫. ১৫৫* প্রতিপক্ষ, অস্ট্রেলিয়া, চেন্নাই, ৬ মার্চ, ১৯৯৮
১৬. ১৭৭ প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, বেঙ্গালুরু, ২৫ মার্চ, ১৯৯৮
১৭. ১১৩ প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড, ওয়েলিংটন, ২৬ ডিসেম্বর, ১৯৯৮
১৮. ১৩৬ প্রতিপক্ষ পাকিস্তান, চেন্নাই, ২৮ জানুয়ারি, ১৯৯৯
১৯. ১২৪* প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, কলম্বো, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৯
২০. ১২৬* প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড, মোহালি, ১০ অক্টোবর, ১৯৯৯
২১. ২১৭ প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড, আহমেদাবাদ, ২৯ অক্টোবর, ১৯৯৯
২২. ১১৬ প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, মেলবোর্ন, ২৬ ডিসেম্বর, ১৯৯৯
২৩. ১২২ প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে, দিল্লি, ১৮ নভেম্বর, ২০০০
২৪. ২০১* প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে, নাগপুর, ২৫ নভেম্বর, ২০০০
২৫. ১২৬ প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, চেন্নাই, ১৮ মার্চ, ২০০১
২৬. ১৫৫ প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্লুমফন্টেইন, ৩ নভেম্বর, ২০০১
২৭. ১০৩ প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড, আহমেদাবাদ, ১১ ডিসেম্বর, ২০০১
২৮. ১৭৬ প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে, নাগপুর, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০০২
২৯. ১১৭ প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ, পোর্ট অব স্পেন, ১৯ এপ্রিল, ২০০২
৩০. ১৯৩ প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড, লিডস, ২২ আগস্ট, ২০০২
৩১. ১৭৬ প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ, কলকাতা, ৩০ অক্টোবর, ২০০২
৩২. ২৪১* প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, সিডনি, ২ জানুয়ারি, ২০০৪
৩৩. ১৯৪* প্রতিপক্ষ পাকিস্তান, মুলতান, ২৮ মার্চ, ২০০৪
৩৪. ২৪৮* প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ, ঢাকা, ১০ ডিসেম্বর, ২০০৪
৩৫. ১০৯ প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, দিল্লি, ১০ ডিসেম্বর, ২০০৫
৩৬. ১০১ প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ, চট্টগ্রাম, ১৮ মে, ২০০৭
৩৭. ১২২* প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ, ঢাকা, ২৫ মে, ২০০৭
৩৮. ১৫৪* প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, সিডনি, ২ জানুয়ারি, ২০০৮
৩৯ . ১৫৩ প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, অ্যাডিলেড, ২৪ জানুয়ারি, ২০০৮
৪০. ১০৯ প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, নাগপুর, ৬ নভেম্বর, ২০০৮
৪১. ১০৩* প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড, চেন্নাই, ১১ ডিসেম্বর, ২০০৮
৪২. ১৬০ প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড, হ্যামিল্টন, ১৮ মার্চ, ২০০৯
৪৩. ১০০* প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, আহমেদাবাদ, ১৬ নভেম্বর ২০০৯
৪৪. ১০৫ প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ, চট্টগ্রাম, ১৭ জানুয়ারি ২০১০
৪৫. ১৪২ প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ, ঢাকা, ২৪ জানুয়ারি ২০১০
৪৬. ১০০ প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা, নাগপুর ৬ ফেব্রয়ারি ২০১০
৪৭. ১০৬ প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা, কলকাতা, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০
৪৮. ২০৩ প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, কলম্বো, ২৬ জুলাই ২০১০
৪৯. ২১৪ প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, বেঙ্গালুরু ৯ অক্টোবর ২০১০
৫০. ১১১* প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা, সেঞ্চুরিয়ন, ১৬ ডিসেম্বর ২০১০
৫১. ১৪৬ প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা, কেপটাউন, ২ জানুয়ারি ২০১১
ওয়ানডেতে—
১. ১১০ অস্ট্রেলিয়া, কলম্বো, ৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৪
২. ১১৫ নিউজিল্যান্ড, ভদোদরা, ২৮ অক্টোবর, ১৯৯৪
৩. ১০৫ ওয়েস্ট ইন্ডিজ, জয়পুর, ১১ নভেম্বর, ১৯৯৪
৪. ১১২* শ্রীলঙ্কা, শারজা, ৯ এপ্রিল, ১৯৯৫
৫. ১২৭* কেনিয়া, কটক, ১৮ ফেব্রু. ১৯৯৬
৬. ১৩৭ শ্রীলঙ্কা, দিল্লি, ২ মার্চ, ১৯৯৬
৭. ১০০ পাকিস্তান, সিঙ্গাপুর, ৫ এপ্রিল, ১৯৯৬
৮. ১১৮ পাকিস্তান, শারজা, ১৫ এপ্রিল, ১৯৯৬
৯. ১১০ শ্রীলঙ্কা, কলম্বো, ২৮ আগস্ট, ১৯৯৬
১০. ১১৪ দক্ষিণ আফ্রিকা, মুম্বাই, ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৯৬
১১. ১০৪ জিম্বাবুয়ে, বেনোনি, ৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭
১২. ১১৭ নিউজিল্যান্ড, বেঙ্গালুরু, ১৪ মে, ১৯৯৭
১৩. ১০০ অস্ট্রেলিয়া, কানপুর, ৭ এপ্রিল, ১৯৯৮
১৪. ১৪৩ অস্ট্রেলিয়া, শারজা, ২২ এপ্রিল, ১৯৯৮
১৫. ১৩৪ অস্ট্রেলিয়া, শারজা, ২৪ এপ্রিল, ১৯৯৮
১৬. ১০০* কেনিয়া, কলকাতা, ৩১ মে, ১৯৯৮
১৭. ১২৮ শ্রীলঙ্কা, কলম্বো, ৭ জুলাই, ১৯৯৮
১৮. ১২৭* জিম্বাবুয়ে, বুলাওয়ে, ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৮
১৯. ১৪১ অস্ট্রেলিয়া, ঢাকা, ২৮ অক্টোবর, ১৯৯৮
২০. ১১৮* জিম্বাবুয়ে, শারজা, ৮ নভেম্বর, ১৯৯৮
২১. ১২৪* জিম্বাবুয়ে, শারজা, ১৩ নভেম্বর, ১৯৯৮
২২. ১৪০* কেনিয়া, ব্রিস্টল, ২৩ মে, ১৯৯৯
২৩. ১২০ শ্রীলঙ্কা, কলম্বো, ২৯ আগস্ট, ১৯৯৯
২৪. ১৮৬* নিউজিল্যান্ড, হায়দরাবাদ, ৮ নভেম্বর, ১৯৯৯
২৫. ১২২ দক্ষিণ আফ্রিকা, ভদোদরা, ১৭ মার্চ, ২০০০
২৬. ১০১ শ্রীলঙ্কা, শারজা, ২০ অক্টোবর, ২০০০
২৭. ১৪৬ জিম্বাবুয়ে, যোধপুর, ৮ ডিসেম্বর, ২০০০
২৮. ১৩৯ অস্ট্রেলিয়া, ইন্দোর, ৩১ মার্চ, ২০০১
২৯. ১২২* ওয়েস্ট ইন্ডিজ, হারারে, ৪ জুলাই, ২০০১
৩০. ১০১ দক্ষিণ আফ্রিকা, জোহানেসবার্গ, ৫ অক্টোবর, ২০০১
৩১. ১৪৬ কেনিয়া, পার্ল, ২৪ অক্টোবর, ২০০১
৩২. ১০৫* ইংল্যান্ড, চেস্টার লি স্ট্রিট, ৪ জুলাই, ২০০২
৩৩. ১১৩ শ্রীলঙ্কা, ব্রিস্টল, ১১ জুলাই, ২০০২
৩৪. ১৫২ নামিবিয়া, পিটারমারিজবার্গ, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
৩৫. ১০০ অস্ট্রেলিয়া, গোয়ালিয়র, ২৬ অক্টোবর, ২০০৩
৩৬ . ১০২ নিউজিল্যান্ড, হায়দরাবাদ, ১৫ নভেম্বর, ২০০৩
৩৭. ১৪১, পাকিস্তান, রাওয়ালপিন্ডি, ১৬ মার্চ, ২০০৪
৩৮. ১২৩ পাকিস্তান, আহমেদাবাদ, ১২ এপ্রিল, ২০০৫
৩৯. ১০০ পাকিস্তান, পেশোয়ার, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৬
৪০. ১৪১* ওয়েস্ট ইন্ডিজ, কুয়ালালামপুর, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০০৬
৪১. ১০০* ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ভদোদরা, ৩১ জানুয়ারি, ২০০৭
৪২. ১১৭* অস্ট্রেলিয়া, সিডনি, ২ মার্চ, ২০০৮
৪৩. ১৬৩ নিউজিল্যান্ড, ক্রাইস্টচার্চ, ৮ মার্চ, ২০০৯
৪৪. ১৩৮ শ্রীলঙ্কা, কলম্বো, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০০৯
৪৫. ১৭৫ অস্ট্রেলিয়া, হায়দরাবাদ, ৫ নভেম্বর, ২০০৯
৪৬. ২০০* দক্ষিণ আফ্রিকা, গোয়ালিয়র, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০
৪৭. ১২০ ইংল্যান্ড, বেঙ্গালুরু, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১
৪৮. ১১১ দক্ষিণ আফ্রিকা, নাগপুর, ১২ মার্চ ২০১১
৪৯. ১১৪ বাংলাদেশ, ঢাকা, ১৬ মার্চ ২০১২
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।