আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মানবাধিকারের আত্মসমর্পণ!

দেখিয়া শুনিয়া ক্ষেপিয়া গিয়াছি, তাই যাহা আাসে কই মুখে

বি.এন.পি’র ডাকা অবরোধের দিন আওয়ামীলীগ সমর্থিত নেতা- কর্মীদের হাতে নৃশংসভাবে নিহত বিশ্বজিৎ দাস আর আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে পা হারানো লিমন এরা দুজনই একটা স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক দেশের অধিবাসী, যারা আজ সাধারণ জনতার প্রতিনিধিত্ব করছে এদেশের সরকার বাহিনী ও রাজনৈতিক দলের কাছে বলির পাঠা হয়ে। রাজনৈতিক দলগুলোর কোন্দলে আহত বা নিহতদের বিষয়ে লেখা-লেখি বা আলোচনার খুব বেশী আগ্রহ আমার জন্মায় , না কিন্তু এদের কোন্দলে যখন কোন সাধারণ মানুষ হয়রানির শিকার হয় তখন তাদের মাঝে আমি স্পষ্টতই আমার প্রতিচ্ছবি দেখতে পাই, কারণ তারা সাধারণ মানুষ হয়ে আমার প্রতিনিধিত্ব করে। আজ আমিও যদি সেদিন প্রয়োজনের তাগিদে বাইরে যেতাম তাহলে আমার অবস্থাও যে বিশ্বজিতের মত হত না কে তার নিশ্চয়তা দিতে পারে! অবশ্য প্রত্যেক হরতালে সরকার আমাদের জান মালের নিরাপত্তার জন্য সরকারি বাহিনী যেমন পুলিশ, র্যাব, বি.জি.বি মোতায়ন করে থাকে। একদিকে সরকার বলে নাশকতা রোধে ব্যাপক নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে আর খবরে বলা হয় ব্যাপক নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে হরতাল পালিত হচ্ছে। কিন্তু এই ব্যাপক নিরাপত্তায় নিয়োজিত সরকারি বাহিনীর সামনেই যখন নরপশুরা বিশ্বজিতকে কুপিয়ে জখম করে হত্যা করে আর সাধারণ জনতার জান-মালের নিরাপত্তায় নিয়োজিত নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে লিমনকে পা হারাতে হয় তখন এটা কিছুতেই আমার বোধগম্য হয় না যে এইসব ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থার আয়োজন আর নিরাপত্তারক্ষীরা কি সাধারণ জনতার জন্য নাকি পলিটিশিয়ানদের জন্য! গ্রামের সাধারণ এক কলেজ ছাত্র লিমন যে কিনা সন্ধ্যার সময় মাঠ থেকে প্রতিদিনকার মত গরু নিয়ে বাড়ী ফিরছিল আর তখনি দেশের সরকারি বাহিনী তার মাঝে আবিষ্কার করে ফেলল চরম পন্থার দূর্গন্ধ যে দূর্গন্ধ থেকে দেশবাসীকে রক্ষা করতে তারা তাদের সর্বোস্ব নিয়োগ করল আর একের পর এক অজানা সব রূপকথার জন্ম দিতে লাগল।

অবশেষে কয়লা ধুতে ধুতে যখন দেখল যে কয়লা আসলেই কালো যত প্রকারে তাকে ধোয়া হোক তা থেকে সাদা কিছু পাওয়া যাবে না তখন তার বয়স বিবেচনা করে তাকে সুযোগ দেয়া হল জীবনকে সুন্দর করে সাজাবার। মানুষের জীবন এখন লটারি হয়ে গেছে, যেমন ধরুন আপনি দশ টাকার টিকেট কাটলেন আর হঠাৎ পেয়ে গেলেন ৪০ লাখ টাকা, পুরো নাটকীয় ঘটনা! কেমন করে পেলাম, এতো লোকের মধ্যে আমিই একমাত্র বিজয়ী, এখন কি করব এতগুলো টাকা নিয়ে! একটু আগেই আমি ছিলাম এক সাধারণ মানুষ আর মুহূর্তেই রূপ কথার গল্পের নায়ক বনে গেলাম, এ যেন তাৎক্ষণিক বিশ্বাস হবার নয়। তবে বিশ্বাস এখন করুন আর নাই বা করুন একটু পরেই টাকা ব্যয়ের খাত নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়বেন তাতে কারো সন্দেহ নেই। ঠিক এভাবেই আপনি আজ অথবা কাল বাইরে যাচ্ছেন আর হঠাৎ পথিমধ্যেই হয়ে গেলেন জজ মিয়া, নতুবা সন্দেহভাজন কোন গুরুতর অপরাধী নতুবা পুলিশের এনকাউন্টারের শিকার, নতুবা দু’দলের গোলাগুলির মধ্যে পড়ে বলির পাঠা হয়ে শরীরের কোন অঙ্গ হারালেন। হয়ত আপনি ঘুমিয়ে আছেন বা বাড়ী ফিরছেন এমন সময় সিভিল পোশাকধারী কিছু লোক এসে আপনাকে তুলে নিয়ে গেল আর অমনি আপনি গায়েব হয়ে গেলেন অথবা পুলিশ আপনাকে রিমান্ডে নিল আর সেই পুলিশি হেফাজতেই আপনাকে খোদার দরবারে পাঠানো হল একেবারে নিঁখুত বিচারের জন্য।

অবশ্য আপনার ঝামেলাহীন জীবন আর সুস্থ-সুন্দর শরীরের দিকে তাকিয়ে এ সমস্ত তিক্ত ভবিষ্যতবাণীগুলো কেবল অবাস্তব, অবান্তর বলে মনে হতে পারে। কিন্তু আজ এটাই সত্য যে জজ মিয়াই ২১ শে অগাস্ট বোমা হামলা চালিয়ে ছিল, লিমন একজন মস্ত বড় সন্ত্রাসী, শেয়ার বাজার কেলেংকারীর তদন্তকারী ইব্রাহীম খালেদ একজন অসৎ লোক,আবুল হোসেন সবচেয়ে বড় দেশ প্রেমিক, চার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি কোন দুর্নীতিই না, বিল্ডিং-এর পিলার ধরে ঝাঁকা-ঝাঁকির ফলেই রানা প্লাজার ধস ইত্যাদি। আজ পুলিশ অথবা র্যাবের গুলিতে কেউ মারা যাওয়া মানেই সে একজন চরমপন্থী। খোদা তায়ালা কাউকে তুলে নিলে তার বিরুদ্ধে যেমন কিছু বলার বা করার নেই তেমনি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে কেউ মারা যাওয়া মানেই হল তার এদেশের আলো-বাতাস গ্রহণ সময় এই রাষ্ট্র কর্তৃক নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় এরা খোদার পক্ষ থেকে প্রেরিত মানুষরূপী যমদূত যার বলে তারা আইন আদালতের উর্ধ্বে কারণ আল্লার মাল আল্লা নিয়েছে এখানে মানুষের কিছুই করার নেই কেবল দেখা আর সহ্য করা ব্যতীত।

আমি এদেশের একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে সংবিধান অনুযায়ী সকল সুয়োগ-সুবিধা সমানভাবে পাব এটাই স্বাভাবিক সত্য যার নিশ্চয়তা বিধান করবে দেশের সরকার ব্যবস্থা। কিন্তু বাস্তবতা এখানে সম্পূর্ণ ভিন্ন। সংবিধান মতে আইন সবার জন্য সমান ভাবে প্রযোজ্য হবে। আর বাস্তবে জনসাধারণের জীবনে তার উল্টোটাই প্রতিফলিত হচ্ছে সর্বত্র। আজ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অতি উৎসাহী হয়ে নিরীহ লিমনের পায়ে গুলি করে তাকে পঙ্গু করে রাখল কিন্তু জানে মারল না।

আর এখানেই যত ভেজাল লেগে গেল। ইতোপূর্বে র্যাব সদস্যদের বিষয়ে শুনেছি যে তারা সন্ত্রসীদের বুকে গুলি করে সরাসরি মর্গে পাঠিয়ে দেয়, কিন্তু তারা হাতে-পায়ে গুলি করে কাউকে হাসপাতালে ভর্তি করে তাকে দেশের আইনের আওতায় এনে বিচার করেছে এমনটা দেখিনি কোনদিন। তবে লিমনের বেলাতে তাদেরকে যে কিসের ভিমরতিতে ধরে ছিল সেটা আজও অন্ধকারেই রয়ে গেল। সেদিন যদি তারা লিমনকে মেরেই ফেলত তাহলে ঘটনাটি সেখানেই চুকে যেত, কারণ তার ছোটলোক বাপ-মায়ের কান্না আদালত পাড়ায় পৌঁছাতো না। আর তাছাড়া তার আশেপাশে কিছু অস্ত্রপাতি রেখে মিডিয়ায় প্রচার করে দিত- শীর্ষ সন্ত্রাসী লিমন ওরফে ক ওরফে খ ওরফে রাখাল মাস্তানকে র্যাব সদস্যরা চ্যালেঞ্জ করলে তার সাথে কিছুক্ষণ গুলি বিনিময় হয়।

যথা নিয়মে এক পর্যায়ে র্যাবের গুলিতে ঘটনা স্থলে সে মারা যায় কিন্তু র্যাব সদস্যদের সকলেই অক্ষত রয়ে যায়। আর আামরা ভাবতাম যে পূর্বে ক্ষ্যাতমার্কা রাখাল কেবল বাঁশী বাজিয়ে গরু-ছাগল নিয়ন্ত্রণ করত কিন্তু বর্তমান ডিজিটাল রাখাল অস্ত্রপাতি দিয়ে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সবকিছু পরিচালনা করে, কি আধুনিক, স্মার্ট রাখাল! অপর দিকে বিরোধী দলের ডাকা অবরোধে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের ছাত্রদল নিধনের মিশনে বলির পাঠা হল বিশ্বজিৎ দাস নামের অতি সাধারণ এক দর্জি। এ যেন ছিল ডিজিটাল বাংলার আরেক বিষ্ময়কর মাইল ফলক, থ্রি-ডি কোন কোপাকুপি ভিডিও ক্লিপের প্রদর্শনী যেখানে সোনার ছেলেরা তাদের প্রতিপক্ষকে বিভিন্ন ধারালো অস্ত্র দিয়ে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে কুপিয়ে ভাঁজ করে প্যাক করে সিল করে দুনিয়া থেকে বিদায় করে দিচ্ছে আর তার প্রত্যক্ষ দর্শক ছিল দেশের প্রতিবন্ধী সরকারী বাহিনী। কিন্তু ঘটনার এখানেই সমাপ্তি ঘটেনি, মৃত্যুর পর দুঃখ বা নিন্দা প্রকাশের পরিবর্তে রাজনৈতিক দলগুলো তার দলীয় পরিচয় প্রদানে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। পরে দেখা গেল সে ছিল নির্দলীয় অতি সাধারণ এক হিন্দু দর্জি।

অবশ্য ঘটনার সময় বারবার তার ধর্মের দোহায় দিয়ে বাঁচার একটা সুযোগ নিতে চেয়েছিল কিন্তু তারা যে সকল ধর্ম, কর্ম, সম্পর্ক, মত ও আদর্শের উর্ধ্বে সেটা তার জানা ছিল না, আর এজন্য তার জীবনটাও রক্ষা পেল না। এই দুটি বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়ার কারণ হল, বর্তমানে আমাদের সমাজে আমরা যারা সাধারণ জনতা তারা হয় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী না হয় সরকার দলীয় বাহিনীর মাধ্যমে র্নিযাতনের শিকার হচ্ছি। সে দিক থেকে বলা যায় লিমন ও বিশ্বজিৎ এই দুই ভুক্তভোগী উভয়েই আমাদের বর্তমান সমাজের বাস্তব চরিত্র যেখানে আপনার আমার চরিত্রের হুবহু মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজে যে জিনিসটি অতি অসহায় তা হল মানবাধিকার, যা কেবল নামেই পরিচিত আর প্রয়োগে সীমাবদ্ধ। আমি মনে করি এ বিষয় নিয়ে আমাদের আরও অনেক কিছু করার ছিল এবং আছে।

কারণ আজ লিমনের ক্ষেত্রে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সরকারী বাহিনী বিধায় আইনের উর্ধ্বে রয়ে গেল যাদের উপর কিনা এই লিমনের মত সকল সাধারণের জান-মাল রক্ষার গুরু দায়িত্ব অর্পিত আর তারাই এখন রক্ষণের নামে ভক্ষণ করে স্বদর্পে আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে বুটের তলায় পিষ্ট করে আবার অন্য কোথাও আইন প্রয়োগ করতে চলেছে। লিমন ট্রাজেডীর পূর্বে র্যাবের কর্মকান্ড বিশেষ করে বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা বেশ উঠে পড়ে লেগেছিল এমন কি লিমনের ঘটনায়ন স্বয়ং চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান বলেছিলেন, তারা লিমনের পাশে থাকবেন, আইনি সহায়তা থেকে শুরু করে তার ও তার পরিবারকে প্রয়োজনীয় সকল সাহায্য প্রদানের ব্যাপারে সর্বাত্নক সচেষ্ট থাকবেন। আর এই আশায় বুক বেঁধে লিমন এগিয়েছিল অনেক দূর পর্যন্ত। কিন্তু যে মানবাধিকার সংস্থার বলে তার এতদূর পথ চলা আজ সেই সংস্থার কারণেই তার ঠিক ততটুকুই পিছিয়ে যাওয়া। যোগ বিয়োগের খেলায় তার ফলাফল শূণ্য।

ন্যায্য বিচারের দাবীতে বিচার পাড়ায় নির্দোষ, অসহায় ও উপেক্ষিত কিন্তু সাহসী এক পরিবার সবার মুখপানে চেয়ে আছে এই পঙ্গু ভারী জীবন নিয়ে। আজ আমাদের সমাজ তার স্মরণকালের ইতিহাসের সকল জরাজীর্ণতাকে পিছে ফেলে যখন এক নতুন ইতিহাসের জন্ম দেবে যে ইতিহাস সত্যের ইতিহাস,নিপীড়কের বিরুদ্ধে নিপিড়ীতের জয়ের ইতিহাস ঠিক তখনি তথাকথিত মানবাধিকারের চেয়ারম্যান এলেন সমঝোতার প্রস্তাব নিয়ে আর তার সাথে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী এলেন আরেক হাদিয়া নিয়ে যে “বয়স বিবেচনায় তাকে নতুন করে জীবন গঠনের একটা সুযোগ দেয়া হল”। কিন্তু সে তো রাষ্ট্র বিরোধী কোন কাজে জড়িত ছিল না, তাহলে কেন তার জন্য এই সাধারণ ক্ষমা! রাষ্ট্র কর্তৃক প্রদত্ত নিরাপত্তা ও অধিকার এই দু্ই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তার ক্ষেত্রে আজ চরমভাবে উপহাস করল। আজ মানবাধিকার সংস্থা নির্লজ্জভাবে লিমনের ক্ষেত্রে সমঝোতা প্রস্তাবের মাধমে জনগণের সাংবিধানিক অধিকার ‘মানবাধিকার’ নিয়ে যে সার্কাস খেলল তাতে সমগ্র জাতি আজ হতাশ, সাথে এটাও প্রমাণ করল যে সরকারী দল বা বাহিনীর ক্ষেত্রে মানবাধিকার মানে ”সমঝোতা”। মজার বিষয় হল সরকার ও বিরোধী দল তাদের সাংবিধানিক অধিকার নিয়ে চুল পরিমাণও নড়তে চায় না সেখানে জনসাধারণের অধিকার তাদের কাছে নির্লজ্জভাবে উপেক্ষিত।

আমার মতে এই প্রতিবন্ধী মানবাধিকার সংস্থার নাম রাখা হোক “জাতীয় সমঝোতা সংস্থা” তাতে করে ভিক্টিমরা অন্তত সার্কাস খেলার দৌড়াদৌড়ির শিকার না হয়ে সরাসরি সংলাপের মাধ্যমে একটা সমঝোতা করে নিবে। লিমনের হয়ে আমি ড. মিজানুর রহমানের কাছে জানতে চাই, তার সন্তানের ক্ষেত্রে যদি এমনটি ঘটত তবে তিনি কি কোন সমঝোতামূলক প্রস্তাবে রাজি হতেন নাকি উপযুক্ত বিচারের দাবিতে অনড় থাকতেন? যদি উত্তর হয় সমঝোতা নয় বরং সুষ্ঠু বিচার চাইতেন তবে এখনও সময় আছে নিজের চেয়ারম্যানী পদের মায়া ছেড়ে সকল রক্ত চক্ষু উপেক্ষা করে অপরাধীকে আইনের আওতায় এনে সরকারী বাহিনীকে জবাবদিহিতার মাধ্যমে সকলের মানবাধিকার নিশ্চিত করুন। আর যদি উত্তর হয় সর্বশেষ ক্লান্ত, শ্রান্ত হয়ে মাথানত করে সমঝোতায় পৌঁছাতাম তবে তার কাছে বিনীত অনুরোধ, আর যাই হোক মানবাধিকারের মত একটা পবিত্র বিষয় নিয়ে আর কারও সাথে সার্কাস খেলবেন না। সর্বশেষ বলব, বিশ্বজিৎ দাশের ক্ষেত্রে মানবাধিকার সংস্থার চরম নীরবতা আর লিমনের ক্ষেত্রে সমঝোতা এদেশের জনতার সাংবিধানিক অধিকারের উপর এক নগ্ন হামলা, আর এ হামলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে হবে এ দেশের প্রতিটি নাগরিককে তার অধিকার রক্ষায় কারণ এভাবে চলতে দিলে আমরা যে কেউ হতে পারি আরেক লিমন অথবা বিশ্বজিৎ! মেহেদী হাছান জা.বি. ফার্মেসী বিভাগ।


সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.