ওহিদুজ্জামান হাই কোর্টের জামিনের মেয়াদ শেষে বুধবার সকালে মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির হয়ে নতুন করে জামিন চাইলে মহানগর হাকিম তারেক মইনুল ইসলাম ভূঁইয়া তা নাকচ করে দেন।
আদালতে আসামিপক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া। মামলার বাদি আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এ বি সিদ্দিকী বা তার কোনো আইনজীবী এদিন আদালতে ছিলেন না।
এ বি সিদ্দিকী গত ৮ অক্টোবর মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে ‘মানহানির’ এ মামলা দায়ের করলে শুনানি শেষে ওইদিনই আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
এরপর ওহিদুজ্জামান হাই কোর্টে গিয়ে জামিন চাইলে ১০ অক্টোবর বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুল হাফিজ ও বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুসের বেঞ্চ তাকে জামিন দেয়।
সেই জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর মেয়াদ বুধবার বৃদ্ধির জন্য বিচারিক আদালতে আবেদন করেছিলেন ওহিদুজ্জামান।
মামলার আর্জিতে বাদি বলেন, গত ২২ অগাস্ট ফেইসবুকে একটি পোস্টে আসামি ওহিদুজ্জামান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে অশ্লীল ও মানহানিকর কটূক্তি করেন, যা নিয়ে পরে গণমাধ্যমেও খবর প্রচারিত হয়।
এতে দেশ-বিদেশে প্রধানমন্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্যদের মানহানি ঘটেছে অভিযোগ করে গত ১১ সেপ্টেম্বর রামপুরা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিও করেন এ বি সিদ্দিকী।
ওই জিডি করার পর আসামি ওহিদুজ্জামান নানাভাবে হুমকি দেন বলেও মামলায় অভিযোগ করেন বাদি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।