হরতালের প্রথম প্রহরে পুলিশ ও ছাত্রলীগের সঙ্গে হরতালকারীদের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নগরীর এ কে খান গেইট, কর্নেলহাট, অলংকার মোড়, সাগরিকা এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। এসময় প্রায় ১০ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছে বলে দাবি করেছে নগর যুবদল। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ ২০ জনকে আটক করেছে।
জানা যায়, সকাল ৮টা থেকে প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষে বিএনপি-জামায়াতের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছে। এ সময় ইস্পাহানি গেইটে পিকেটাররা রেললাইনে আগুন ধরিয়ে দেয়।
এ কে খান মোড়ে হরতালকারীরা মিছিল বের করলে পুলিশ বাধা দিলে নেতামকর্মীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এসময় ব্যাপক ককটেল বিস্ফোরিত হয়। পুলিশ মিছিল ছত্রভঙ্গ করতে গুলি ও টিয়ারসেল মারে। একই সময়ে পুলিশ-র্যাব, বিজিবির সঙ্গে ছাত্রলীগ-যুবলীগ কর্মীরা বিএনপি-জামায়াত জোটের কর্মীদের ওপর দফায় দফায় হামলা চালায়।
সংঘর্ষ এক পর্যায়ে অলংকার মোড়, সাগরিকা, হালিশহর, কর্নেলহাটসহ পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে।
ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ যুবদল নেতা ফেরদৌস, সাদ্দাম, নূরুন্নবী টিপু, রিপন, আমজাদসহ ১৫/২০ জনকে আটক করে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।