বুধবার রাত সাড়ে ৯ টায় থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়ে চলে যান হল।
আবাহনী ব্যবস্থাপক সত্যজিৎ দাস রুপু নিশ্চিত করেছেন বিষয়টি। তিনি বলেন, “খেলোয়াড়দের ঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারছিলেন না এই অস্ট্রেলীয় কোচ। পরে সমস্যা হওয়ার চেয়ে আমরা আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি তাকে বিদায় করে দেয়ার। ”
“বুধবার সন্ধ্যায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
তাই রাতেই তিনি ঢাকা ছেড়ে চলে গেছেন। ”
গত ১৭ অক্টোবর অনেকটা ঘটা করে আবাহনীতে যোগ দেন এই অস্ট্রেলীয়। মাত্র একমাসের মধ্যেই চলে যেতে হলো তাকে।
যদিও এক মৌসুমের জন্য আবাহনীর কোচের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল ২৮ বছরের এই অস্ট্রেলীয় তরুণকে।
অবশ্য হল থাকেন থাইল্যান্ডের ব্যাংককে।
থাই মেয়েকে বিয়ে করে বাড়ি করেছেন সেখানে। স্ত্রী ব্যবসায়ী, আর তিনি ফুটবল কোচিং করে বেড়ান।
গত মৌসুমে তিনি ছিলেন ভারতের আই লিগের দল ইউনাইটেড সিকিম এফসির কোচ। এর আগে থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার দুটি ক্লাবের সহকারী কোচ ছিলেন তিনি।
এই অঞ্চলের কোচিং করানোর অভিজ্ঞতা থাকার কারণেই আবাহনী কর্মকর্তাদের বেশ মনে ধরেছিল তাকে।
তাই তাকে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল। কিন্তু বেশিদিন থাকতে পারলেন না হল।
এর আগে গত তিন মৌসুমে আবাহনীতে কাজ করে গেছেন দুজন ইরানি কোচ। গত মৌসুমে ছিলেন আরদেশিয়ার পোরনেমাত। আগের দুই মৌসুমে ছিলেন আলী আকবর পুরমুসলেমি।
এখন শোনা যাচ্ছে ইতোমধ্যে আবার নাকি আলী আকবরের সঙ্গে যোগাযোগ করছে আবাহনী। তিনি আসলে এই মৌসুমের জন্য দায়িত্ব দেয়া হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।