বৃহস্পতিবার দেশটির পূর্ব উপকূলে ‘হেলেন’ আঘাত হানার আগেই এর প্রভাবে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে বলে এনডিটিভি জানিয়েছে।
অন্ধ্রপ্রদেশের যেসব জেলায় ঝড়টি প্রবল আঘাত হানতে পারে সেগুলো হচ্ছে নিলোরে, প্রাকাশন, গুন্তার এবং কৃষ্ণ।
জাতীয় দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (এনডিএমএ) রাজ্য সরকারকে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে সবধরনের প্রস্তুতি নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
এনডিএমএ’র ভাইস চেয়ারম্যান এম শশিধর রেড্ডি জানিয়েছেন, “আমরা রাজ্যসরকারের প্রতি কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি যেন না ঘটে তার জন্য যথাযথ প্রস্তুতি নেয়ার জন্য বলেছি। তারা ইতোমধ্যে উপকূলে বসবাসকারী জনগণকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়ার কাজ শুরু করেছে।”
অন্ধ্রপ্রদেশে প্রায় ৩৫০টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র রয়েছে। সবগুলোই ঘূর্ণিঝড়ের কবল থেকে মানুষজনকে নিরাপদে রাখার জন্য ব্যবহার করা হবে। এমন কি নির্মীয়মান আরো ১৩৭টি আশ্রয়কেন্দ্রও খুলে দেয়া হবে বলে রেড্ডি জানিয়েছেন।
হেলেন পুরোপুরি দুর্বল বা অন্যত্র সরে যাওয়ার আগ পর্যন্ত সমুদ্র থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে আসার জন্য জেলেদের প্রতি ইতোমধ্যে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।