আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ক্রিকেটের জন্য অশনি সংকেত...

দেশের সঙ্গে বেইমানি! বিষয়টি রীতিমত ভাবিয়ে তুলেছে আমাকে। ভাবতেও খারাপ লাগছে, মোহাম্মদ আশরাফুল কিভাবে পারলেন এদেশের ১৬ কোটি মানুষের সঙ্গে বেইমানি করতে। যদিও বিষয়টি নিয়ে এখনো চূড়ান্ত কোনো প্রতিবেদন দেয়নি আইসিসির দুর্ণীতি বিভাগ (আকসু)। তবে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা এবং মিডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এটুকু পরিষ্কার যে, টাকার বিনিময়ে স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারির সঙ্গে নিজের নামটি লিখেছেন আশরাফুল। এবার আসা যাক খালেদ মাহমুদ, খালেদ মাসুদ পাইলট এবং মোহাম্মদ রফিকের দিকে।

সাবেক এই ৩ ক্রিকেটারই নাকি প্রথম আশরাফুলের সঙ্গে বুকিদের পরিচয় করিয়ে দেন। সূত্র: প্রথম আলো। আকসুর কাছে এমনটাই জানিয়েছেন আশরাফুল। ভেবে দেখুনতো বিষয়টি কি এমন হয়ে গেল না যে, কেঁচো খুড়তে সাপ। আমার কাছে মনে হয়েছে, আশরাফুল হয়তো ভেবেছেন, ফাঁসলে আমি একা ফাঁসব কেন, সবাইকে নিয়েই ফাঁসব।

এমনটা ভেবেই হয়তো সাবেক ৩ ক্রিকেটারের নাম বলেছেন। যদিও এদের মধ্যে রফিক এবং খালেদ মাহমুদ বিষয়টিকে প্রত্যাখান করেছেন। সত্যই যদি এই ৪ ক্রিকেটার স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত থাকেন তাহলে এটা নি:সন্দেহে দেশের ক্রিকেটের জন্য অশনি সংকেত। অর্থের প্রয়োজন সব মানুষেরই রয়েছে। কিন্তু দেশের সঙ্গে বেইমানি করা অর্থের নয়।

ঘরোয়া ক্রিকেটে যদি আশরাফুলরা স্পট ফিক্সিং করতেন তাহলে হয়তোবা এতটা কষ্ট পেতাম না কিন্তু জাতীয় দলের জার্সি গায়ে তাদের এ অপকর্ম কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না। আমার মনে হয়, যদি এই ৪ জনই দোষী প্রমানিত হন তাহলে এদেরকে আজীবন শুধু নিষিদ্ধ করাই নয়, তাদের ফিক্সিং থেকে আয়কৃত সকল অর্থ বাজেয়াপ্ত করা উচিত। E-mail: ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।