নাহ, আর হইতেছে না।
মিথুন বসছিলো গল্প লিখতে, যে গল্পে থাকবে মন খারাপ করে দেয়া। গল্পের প্রতিটা লাইনে কষ্ট উগ্রে আসতে চাইবে পেটের ভেতর থেকে।
বাধ্য হয়ে ফোন তুলে কল করেই বসলো সেজুতী কে ।
- হ্যালো
- হ্যালুউ
- এইটা কি কইলা ?
- কোনটা ?
- এইজে হালুম না হেলুম কিজানি বললে, সেটা।
- বুঝবা না তুমি, আমার মিথুন বড্ড অবুঝ একটা ছোট ছেলে বুঝছো ?
- হু
- হু কি হু ? ইসস, অবুঝ বলাতেই গাল টা ফুলিয়ে বসে থাকলো দেখি আমার মিথুন বাবুটা !
- হু
- আজ বিকেলের মত যদি পাশে বসে থাকতি,কাধে মাথা রেখে থাকতাম,হাত ধরে বলতাম আমি সুখি। তখন ও বুঝি গাল ফুলিয়ে বসে থাকতি পারতি হু ?
- ইসস একটু রাগ ও করে থাকতে দেয় না রে পাগলী টা।
- হি হি হি
- ও বাবাই শুনো না।
- জী বলেন,
- আমি না একটা গল্প লিখতে বসছি, কোন লাইন মাথায় আসতেছে না, কি যে করি।
- একটা কাজ অবশ্য করতে পারো।
কাল চলে আসো, আমার দিকে বসে থাকবা, একবার করে দেখবা আমাকে, আর একটা করে লাইন লিখবা। দেখবা একটা উপন্যাস হয়ে গেছে একেবারে, হি হি হি
- ……………। ।
শেষ, মিথুন লিখে ফেলেছে একটা গল্প। একটা সপ্নের গল্প।
অদেখা একটা সর্গের গল্প। এখন ওঠা যাক, কানে হেড ফোন লাগিয়ে “হারিয়ে যাও” শোনা যাক। খুব অভিমান কেনো জানি গান টায়। হেটে আশা যাক বহুদুরের পথ থেকে। সুখ সে তো অনেক দূর,সুখ একটা সপ্নের নাম, আর সপ্ন পদার্থ হলে ভেজে ঠিক খেয়ে ফেলতো মিথুন।
............................
............................
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।