নাসার সাম্প্রতিক গবেষণা নিয়ে এবিসি নিউজ জানিয়েছে, লাল রংয়ের গ্রহটিতে মানুষের পক্ষে বেঁচে থাকা কতটা সম্ভব তা নিযে গবেষণা করছে কিউরিওসিটি। মঙ্গলের লাল মাটিতে আগে কোনো প্রাণের অস্তিত্ব ছিল কি না তাও জানার চেষ্টা করা হচ্ছে।
এ নিয়ে মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা বিজ্ঞানবিষয়ক পত্রিকা ‘সায়েন্স’-এ ছয়টি আলাদা প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে। তাতে বলা হয়, পৃথিবীর বাইরে মঙ্গলগ্রহ কোনো এক সময় মানুষের বসবাসযোগ্য হয়ে উঠবে। সেখানেও প্রাণের স্পন্দন দেখা যাবে।
প্রতিবেদনগুলোতে রাসায়নিক ও ভূতাত্ত্বিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রকাশ করেছে নাসা।
নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, মঙ্গলজুড়ে উচ্চ স্তরের বিকিরণ রয়েছে। “এ বিকিরণে এত বেশি শক্তি যে তা রাসায়নিক বন্ধন ভেঙে দিতে পারে। ” বললেন জেনিফার এইজিনব্রন।
তিনি কিউরিওসিটির সাম্প্রতিক অগ্রগতি নিয়ে আমেরিকান জিওফিজিক্যাল ইউনিয়নে এ তথ্যগুলো প্রকাশ করেন।
মঙ্গলের সামগ্রিক গবেষণায় এ বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ বলে জানানো হয়।
পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহে তেজস্ক্রিয় অবস্থার প্রকৃতি নিয়ে গবেষণায় মঙ্গলের অবস্থাও বিবেচনা করা হবে। এ জন্য তিনটি মৌলিক উপাদান নিয়ে নাসা যে গবেষণা করছে তা থেকে সত্যিকারের তথ্যও বেরিয়ে আসবে বলে দাবি করেছে কিউরিসিটির বিজ্ঞানীরা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।