জানি না কেন লিখি! তবু লিখি মনের খেয়ালে, পরিবর্তন করার মানসে, পরিবর্তিত হওয়ার মানসে। যদিও জানি সব ব্যর্থ হচ্ছে। তবুও আমি আছি সেদিনের সেই আলোকময় প্রত্যুষার আগমনের অপেক্ষায়
বন্দুকের নল যত সোজা হয়, টার্গেট তত নিখুঁত হয়। দেশে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। এই যুদ্ধে একটি পক্ষকে জিততেই হবে।
পাটমন্ত্রী বললেন, এই যুদ্ধে কাউকে না কাউকে জয়ী হতেই হবে। তিনি ভদ্রতার সুরে বললেন সে যুদ্ধ মেরে কেটে নয়, সে যুদ্ধ সাংস্কৃতিকভাবে, জনসচেতনার মাধ্যমে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করে বিপক্ষ শক্তিকে জনবিচ্ছিন্ন করার মাধ্যমে। কিন্তু বিপরীত পক্ষ পথ ধরেছে সশস্ত্র। সুতরাং আ্ওয়ামী লীগকে যুদ্ধ করতে হলে এই ভালমানুষী কথা বেশি দিন চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। সুতরাং আশা করছি অল্প কদিনের মধ্যেই তারাও পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
করেনি তা কিন্তু নয়। নিকট ভবিষ্যতে সেটা সার্বিক আকার ধারণ করবে।
কিন্তু আমার অবস্থা হচ্ছে এ দু'পক্ষের কাউকে আমি সমর্থন করতে পারছি না। যুদ্ধের ময়দানে নিরপেক্ষ থাকা যায় না। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমি দু'পক্ষকেই মারতে থাকব যতক্ষণ বেঁচে থাকি আর কি!
অনেক বলেছি, অনেক বুঝিয়েছি।
কিন্তু এখন আর বোঝানোর সময় নেই। এখন তাদেরকে ঠাণ্ডা না করে কিছুতেই থামানো যাবে না।
বন্দুকের নল যত সোজা হয় টার্গেট তত সোজা হয়। এক বন্ধুকে বললাম যুদ্ধ শুরু হলে আমার একটা দো'নলা বন্দুক লাগবে। তবে নল দুটো সামনের দিকে নয়।
একটি সামনে আর একটি পেছন দিকে। আমি বিবদমান দুটো দলের উপরেই মারবো। কারণ আমি কারো পক্ষ ধারণ করার নৈতিক ভিত্তি পাচ্ছি না। আর বুশ সাহেবকে বলতে চাই, আমি আপনার কথা মানতে পারলাম না। আমি যুদ্ধের মাঠেও নিরপেক্ষ।
কিন্তু নিরস্ত্র নই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।