বুধবার রাশিয়ার ইতালিয়ান কোচ ফ্যাবিও ক্যাপেলো জানিয়েছেন, “আমাদের ঘাঁটি সাও পাওলোর কাছাকাছি একটি জায়গায়। আমি মনে করি আমাদের ম্যাচগুলোর সূচি অনুযায়ী আমরা দারুণ একটা জায়গা বেছে নিয়েছি। এটাই আমাদের জন্য সেরা বিকল্প। ”
গ্রুপ পর্বে রাশিয়া তাদের ম্যাচ তিনটি খেলবে কুইয়াবা, রিও ডি জেনেইরো ও কুরিচিবা শহরে। ‘এইচ’ গ্রুপে রুশদের সঙ্গী বেলজিয়াম, আলজেরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া।
২০০২ সালের পর এবারই প্রথম বিশ্বকাপে অংশ নিতে যাচ্ছে রাশিয়া। ইউরোপীয় অঞ্চলের বাছাইপর্বে পর্তুগালকে পেছনে ফেলে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে বিশ্বকাপের টিকেট পেয়েছে তারা।
সাও পাওলো রাজ্যের সাও পাওলো শহরটি বিশ্বের অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ শহর। অথচ একই রাজ্যের ইতু শহরে মাত্র দেড় লাখ মানুষের বসবাস।
সাও পাওলো শহর থেকে অবশ্য বেশি দূরে নয় ইতু।
সড়কপথে যেতে মাত্র এক ঘণ্টা লাগে।
জাপানও বিশ্বকাপের সময় এখানেই ঘাঁটি করবে।
জার্মানিও এই শহরে ঘাঁটি করার কথা ভেবেছিল। কিন্তু পরে তিনবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা রিও ডি জেনেইরোর উত্তরে পোর্তো সেগুরোতে বিশ্বকাপের ঘাঁটি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।