একদলীয় নির্বাচন প্রতিহত এবং গণতন্ত্র রক্ষায় ২৯ ডিসেম্বর রবিবার ঢাকা অভিমুখে অভিযাত্রার কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন বিরোধীদলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গুলশান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে খালেদা জিয়া এ ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, প্রতিদিন রক্ত ঝরছে। ঘরে ঘরে কান্নার রোল। নির্বিকার কেবল সরকার।
খালেদা জিয়া বলেন, ১৫৪ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন তাদের বৈধ সংসদ সদস্য ঘোষণা করলে বৈধতা পাবেন না। কারণ তারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হননি। তাদের অবৈধ আদেশ-নির্দেশ মানতে জনগণ বাধ্য নয়।
তিনি বলেন, সরকার যে নির্বাচনী তামাশা আয়োজন করছে। তা কোন ইলেকশন নয়, নির্লজ্জ সিলেকশন। তিনি আরও বলেন, জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো বাংলাদেশ সফরে এসে তিন দফা আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। আলোচনার পরিবেশ তৈরি জন্য আমরা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের মুক্তি দেয়ার দাবি জানিয়েছিলাম। কিন্তু আমাদের দলের নেতাদের মুক্তি দেয়া হয়নি।
তারপরও আমরা আলোচনায় সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দেখিয়েছিলাম। কিন্তু সরকারের অনড় অবস্থানের কারণে কোন সমঝোতায় পৌঁছানো যায়নি।
বিরোধী দলীয় নেতা বলেন, জামায়াত নেতা আবদুল কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকরের পর পাকিস্তানের পার্লামেন্টের প্রতিক্রিয়ায় নাগরিক হিসেবে আমাদের মর্মাহত করছে। আমরা এ ব্যাপারে আগেই বিবৃতি দিয়েছি। পাকিস্তানের সচেতন নাগরিকরাও এ ব্যাপারে সোচ্চার।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।