নিঃস্বার্থ মন্তব্যকে ধন্যবাদ, সাময়িক ভাবে আমি মন্তব্যে নেই
দ্রুতগতি সিভিলাইজেশন, সুসভ্য বলবো আমি কাহারে?
স্বর্ণের বাঁধানো ঝুনঝুনি, উলঙ্গ মানবশিশুর কোমরে,
সেই ঝুনি কানে এসে লাগে, আইন স্থাপিত হয় ঠেকাতে,
ধনের সেই নির্বোধ খোদারা কুর্নিশ পেয়েছে সব খানে
আইনের নাম হয় স্বস্তি, সেই কাঁকই অপরাধীর হাতে,
চিরল দাঁতের ভিতর আরামে ঘুরে বেড়ায় রক্তচোষা কীট।
ধনবানের অত্যাচার বাড়ে যে অনুযোগ বলি আমি কারে?
কুর্নিশ করে স্বয়ং শয়তান ধনবান খোদার আচারে,
ইচ্ছারা রুটি চায় আগে, রুটি খেয়ে আর কিছু চায় না
শয়তানের বংশ বাড়ে জলদি, অন্যায়ের মাথায় মুকুট জ্বলে
সার কথাঃ অর্ধের পাল্লা ঝুলে পড়ে, পিছনে দুর্নীতি হয়েছে
যাদুকরের হাত সাফাই খেলায় পেশীর ক্যালরি পাচার হয়েছে।
শিশুরা মানুষ হয়েই জন্মে, দরিদ্র হয়ে অগত্যা মরণ, এবং
অদ্যাবধি গরীবেরা তাহাদের পূর্বপুরুষের অন্যায়ের কারণ,
ইতিহাস অতীতের গাদ উঠে আসে বারে বার, আজকের সুখ
ঋণী হয়ে আছি অতীতের কাছে, জ্ঞানী বিনামূল্যে আগুন দিয়ে গেছে
সেই অগ্নিকে বোতল ভরে ব্যবসা করেছে একটি দল,
মালিকেরা পশুত্বকের সাথে আধা আনা মজুরি দিয়ে জুতো গড়ে নিয়ে
বিকায় চড়া দামে। শ্রমিকের ঘামও নিঃশব্দে মেনে নেয় অন্যায় হিসাব।
সমাজেরতন্ত্র কে যেন চাই, এক ডাইনিং মাদুরে বসে ভাত খাই
কৃত্রিম সমাজ হয়ে গেলে শুনেছি মানুষ বাঁচে মিল মিশে। পশু-তন্ত্রে গড়ে ওঠা মানুষও,
পশু- তার কি গায়ে সইবে সম্মিলিত বসবাসের সুখ? নিশপিশ করে সেই ব্যক্তি ...
অন্যদের টেক্কা দিয়ে নিজের গায়ে অধিকতর হাওয়া পেয়ে যেতে!
মানবতা মানুষের গল্প কয়; মানুষের জন্য কি দিতে হবে,
প্রাণীদের মাংস, বুদ্ধির যোগ্যতায় মানুষেরা খুনি হতে চায়!
তৃণ প্রজাপতি কিংবা পশুরা নিশ্চিহ্ন হলে অমানবিক কতখানি?
অহিংস সুখী হতে হলে ফের খাদ্য চক্রের নির্দয় রীতি কি করে সামলাই?
-
ড্রাফট ১.০
ছন্দ-অছন্দের প্রকাশ তেমন বুঝি না
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।