আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শাহীনার পর মারা গেলেন ফরিদও

এরা দুজনই গত শুক্রবার গুলিস্তান-এয়ারপোর্ট রুটের বাসে ছিলেন। বিরোধী জোটের অবরোধের মধ্যে ওই বাসে পেট্রোল বোমা ছোড়া হলে তাদের দুজনের সঙ্গে চালক মো. বাবুলও অগ্নিদগ্ধ হন।

পোড়া দেহ নিয়ে ছয় দিন ধরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যন্ত্রণায় ছটফট করা শাহীনা বুধবার ভোররাতে মারা যান ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মোজাম্মেল হক জানান।

হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের চিকিৎসক পার্থ শঙ্কর পাল জানান, সকাল ১০টার দিকে ফরিদ মিয়াও মারা গেছেন।

রূপসী বাংলা হোটেলের সামনে অগ্নিদগ্ধের পর ফরিদ মিয়া, শাহীনা ও বাবুলকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

সেখানে হরতাল-অবরোধে দগ্ধ হয়ে সেখানে এনিয়ে অন্তত ২৬ জনের মৃত্যু হলো।

ফরিদ মিয়ার দেহের ৪৮ শতাংশ পুড়েছিল বলে বার্ন ইউনিটের চিকিৎসক মো. বোরহান উদ্দিন জানিয়েছিলেন।

৬০ বছর বয়সী ফরিদ মিয়া বাদামতলীতে ফল বিক্রি করতেন। বনানী থেকে মানিকদীর বাসায় যেতে তিনি বাসে উঠেছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি নরসিংদীর বেলাবোতে।

বোমায় দগ্ধ শাহীনা আক্তার (শুক্রবার হাসপাতালে নেয়ার পরের ছবি)

৪০ বছর বয়সী শাহীনার দেহের ৬৪ শতাংশ পুড়েছিল। এই নারী বীমা কোম্পানি অ্যালিকোতে চাকরি করতেন, থাকতেন স্বামীর সঙ্গে এয়ারফোর্স স্টাফ কোয়ার্টারে। তার বাড়ি যশোরে।

দেহের আট শতাংশে আগুনের ক্ষত নিয়ে বাবুল এখনো হাসপাতালে রয়েছেন।




সোর্স: http://bangla.bdnews24.com     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।