সোমবার রাতে বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার জিততে রোনালদো পেছনে ফেলেন আগের চার বারের টানা বর্ষসেরা বার্সেলোনার লিওনেল মেসি আর বায়ার্ন মিউনিখের ফ্রাঙ্ক রিবেরিকে।
এর আগে ২০০৮ সালেও ব্যালন ডি' অর এবং ফিফা বর্ষসেরার পুরস্কার আলাদাভাবে জিতেছিলেন তখন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে খেলা রোনালদো। এর পরের চার বছরে মেসির পেছনে তিন বার রানার-আপ হয়ে থাকতে হয়েছে তাকে। অপেক্ষার অবসান হওয়ার পর আগামী বছরও ফিফা ব্যালন ডি'অর পাওয়ার আশাবাদ জানিয়ে রাখলেন রোনালদো।
“সবসময় যেভাবে খেলি, ঠিক তেমনিভাবে আগামী বছরও আমি আমার সেরাটা দিতে চাই।
আশা করি, তৃতীয় ব্যালন ডি’অর জিততে আগামী বছর আবারো ফিরে আসবো। এটাই আমার লক্ষ্য। ”
বর্ষসেরার পুরস্কার জিতে আবেগ চেপে রাখতে পারেননি।
ভক্তদের অটোগ্রাফের আবদান মেটাচ্ছেন রোনালদো।
গত বছর দেশকে ব্রাজিলের টিকিট পাইয়ে দেয়া রোনালদোর উপর বিশ্বকাপে সাফল্যের জন্যও ভরসা করছে সুইডেন।
ছেলেকে নিয়ে মঞ্চে উঠেন রোনালদো।
ফিফা সভাপতির হাত থেকে পুরস্কার নিলেন রোনালদো।
কান্না চেপে কোনোমতে বলেন, "আমার সতীর্থ, জাতীয় দল ও আমার পরিবার- সবাইকে ধন্যবাদ। আমি কথা বলতে পারছি না। "
সোমবার সুইজারল্যান্ডের জুরিখে জাঁকজমকপূর্ণ ফিফা ব্যালন ডি’অর অনুষ্ঠানে রোনালদোর হাতে ফিফা ব্যালন ডি অর ট্রফি তুলে দেন তিনটি বিশ্বকাপ জয়ী ব্রাজিলের কিংবদন্তি পেলে এবং ফ্রান্সের সাবেক তারকা ও উয়েফার বর্তমান সভাপতি ফ্রান্সের মিশেল প্লাতিনি।
ঐ দুই কিংবদন্তির হাত থেকে সেরার সম্মান পেয়ে রোনালদো বলেন, “তারা অতীতের সেরা খেলোয়াড়, সত্যিকারের কিংবদন্তি।
তাদের হাত থেকে এটা (ফিফা ব্যালন ডি’অর) পাওয়া অনেক বড় ব্যাপার। ”
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।