দুদকের করা আপিলের গ্রহণযোগ্যতার শুনানি শেষে বিচারপতি মো. নিজামুল হক ও বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের বেঞ্চ রোববার এই আদেশ দেয়।
একই সঙ্গে বিচারিক আদালতের মামলার নথিও জমা দিতে বলেছে হাই কোর্ট বেঞ্চ।
ঘুষ হিসাবে আদায়ের পর ২০ কোটি টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগে করা এই মামলার রায়ে ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ মো. মোতাহার হোসেন গত ১৭ নভেম্বর তারেককে বেকসুর খালাস দেন।
খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেককে ওই মামলায় খালাস দেয়া হলেও তার বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুনকে সাত বছর কারাদণ্ড ও ৪০ কোটি টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়।
এরপর দুর্নীতি দমন কমিশন গত ৫ ডিসেম্বর তারেকের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের আবেদন করে।
গত ১৬ জানুয়ারি এর গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে হাই কোর্টে শুনানি শুরু হয়।
আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
আদেশের পর খুরশীদ আলম খান প্রথম আলোকে বলেন, “আদালত আপিল গ্রহণ করে তারেক রহমানকে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলেছেন। আত্মসমর্পণ করলে তিনি জামিন চাইতে পারবেন।
”
এ মামলা দায়ের থেকে শুরু করে পুরো বিচার প্রক্রিয়াতেই অনুপস্থিত ছিলেন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক। গত পাঁচ বছর ধরে তিনি যুক্তরাজ্যে রয়েছেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।