ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ানে এ বিষয়ে একজন অভিভাবক বলেন, “আগামী সপ্তাহে আমার মেয়ের বয়স হবে পাঁচবছর। ওর ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাববার সময় এসেছে। এখন তারা বেড়ে উঠছে অন্যরকম পরিবেশে। যেটি আমাদের সময়ের চেয়ে ভিন্ন। ”
“আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন কম্পিউটারের ব্যবহার ছিল সীমিত।
তথ্য প্রক্রিয়াকরণের গতিও ছিল অনেক কম। এখন পকেটে পকেটে কম্পিউটার। এগুলোর গতিও কমপক্ষে একলাখ গুণ বেশি। তথ্য সংরক্ষণ ক্ষমতাও বেড়েছে এককোটি গুণ বেশি। ”
১৯৯০ এর পর থেকে দাপ্তরিক কাজসহ বিভিন্ন ধরনের কাজে কম্পিউটার গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হিসেবে ব্যবহার শুরু হয়।
এখন কম্পিউটারের ব্যবহার সবখানেই কমবেশি হয়। তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন সম্ভাবনাময় পেশা।
নতুন পেশাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে প্রোগ্রামিং বা কোডিং। কোডিং ব্যবহার করে অনেক জটিল ও সময়সাপেক্ষ কাজ সহজেই করা যায়। এ জন্য শিশুদের কোডিং শিখতে উৎসাহী করছেন ব্রিটেনের সচেতন নাগরিকরা।
উল্লেখ্য, ব্রিটেনেই আধুনিক কম্পিউটারের যাত্রা শুরু। আর ব্রিটেনেই এখন শুরু হচ্ছে শিশুদের প্রযুক্তি ক্ষেত্রে অগ্রসর করার প্রক্রিয়া- বলা হয়েছে গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে।
ওই ক্যাম্পেইনের আওতায় সেপ্টেম্বরে শিশুদের পাঠ্যতালিকায় যুক্ত হচ্ছে কম্পিউটার কোডিং। এতে শিশুদের হাতেখড়ি হবে কোডিং শেখার মাধ্যমে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।